কথায় বলে, সুন্দর মুখের জয় সর্বত্র। কিন্তু সত্যিই তাই? তাহলে অসুন্দররা কী সবসময় ব্যর্থ হয়? কিম্বা তাদের স্বভাব চরিত্র কী খুব খারাপ হয়? সে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে, কয়েকটি প্রাণীর কথা জেনে নাও। এসব প্রাণীদের একটা বিশেষত্ব আছে। সেটা হচ্ছে, এরা দেখতে মোটেও ভালো নয়। উল্টো বিদঘুটে। কিম্ভুতকিমাকার শব্দটি এইসব প্রাণীদের সাথে চমৎকার ভাবে মানিয়ে যায়। এদের দেখলে তোমাদের কেউ কেউ ঘেন্নায় মুখ ফিরিয়ে নেবে, কেউ কেউ ভয়ে শিউরে উঠবে। কিন্তু প্রাণীগুলো দেখতে খারাপ বলে সবার স্বভাব চরিত্র যে খারাপ তা কিন্তু মোটেও সত্যি নয়। এদের কারো কারো স্বভাব একটু আধটু খারাপ হলেও অনেকেই আছে যারা একেবারেই নিরীহ টাইপের প্রাণী। শুধু তাই নয়, এরা অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের উপকার করে।
প্যাঙ্গোলিন
বাদুড়
ট্যারানুটলা
ট্যারানটুলা দেখতে যেমনই হোক পারতপক্ষে কিন্তু এটি বেশ উপকারী। ট্যারানটুলা বিষাক্ত মাকড়সা। তবে এর বিষ মানুষের তেমন ক্ষতি না করতে পারলেও উপকারই করে। মানে এর বিষ দিয়ে শিকারিরা শিকারকে বশ করতে এবং হজম শক্তি বাড়ানোর ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে। শুধু তাই না পোকামাকড় খেয়ে এরা ঘরদোর পরিস্কার রাখে। তাই দক্ষিণ আফ্রিকায় বহু বাড়িতে ট্যারানটুলা মাকড়শা পোষা হয়।