পুরো ব্যাপারটা শুনলে কল্পবিজ্ঞানের গাঁজাখুরি কাহিনী বলে মনে হতেই পারে, কিন্তু বিযয়টা আসলে তা নয়৷ বিষয় হল বাস্তব৷ সৌরমন্ডলের লালগ্রহ মঙ্গলে যে জল নেই, প্রাণের কোনরকমের চিহ্ন নেই, সেকথা বিজ্ঞানীরা বলে আসছেন কিছুদিন যাবৎ৷ তাতে কর্ণপাত করতে রাজি নয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৷ তারা মঙ্গলকে নিয়ে পড়েছে৷ সেখানে জল থাকতে পারে, আর কে না জানে যে, জল থাকলেই জীবনও থাকার সম্ভাবনা৷ তার ফলে কত কিছুই যে ঘটে যাবে! যদি, তেমন একখানা আবিষ্কার হয়ে যায়!
তো, সেই আবিষ্কারের জন্যই এই এত কান্ড৷ দেড় বিলিয়ন পাউন্ড খরচা করে এই পেল্লাই মিশন৷ ২০১২ সালের অগাস্টে কিউরিওসিটি পৌঁছবে মঙ্গলে৷ যাত্রা মসৃণ হবে যদি ধরে নেওয়া যায়, তাহলে তারপরেই নাসার বিজ্ঞানীদের জন্য শুরু হবে কর্মতৎপরতার আরেক নতুন অধ্যায়৷ যখন কিউরিওসিটির যন্ত্রপাতি দিয়ে মঙ্গলের মাটি খুঁড়ে পাথর থেকে শুরু করে যাবতীয় নমুনা সংগ্রহ করে সেসবের পরীক্ষানিরীক্ষার পালা শুরু হবে৷
মার্স রোভারের উৎক্ষেপণ
নাসার এই মঙ্গলযাত্রা এল দীর্ঘ আট বছর পর৷ আগামী চার বছর ধরে চলবে এই যাত্রা এবং তার থেকে পাওয়া তথ্যাদির বিশ্লেষণের পালা৷ নাসার মঙ্গল যাত্রা বিভাগের যিনি প্রধান, সেই ডুগ ম্যাককুইসটন ফ্লোরিডার সাংবাদিক সম্মেলনে হাসিমুখে বলেছেন, তাঁর আশা, এই অভিযান থেকে এত তথ্য পাওয়া যাবে, যা এর আগে কখনোই সম্ভব হয়নি৷ কারণ, যে রোবোটকে কিউরিওসিটিতে ভরে দেওয়া হয়েছে, সেটি হল প্রযুক্তির দিক থেকে এই বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিকতম, সবচেয়ে কর্মক্ষম এবং সবচেয়ে জটিল রোবোট৷ তার অসাধ্য প্রায় কিছুই নেই৷ সুতরাং, মঙ্গলের যবতীয় রহস্য সে যে ছেনে আনবে, তাতে আর সন্দেহ কী?
সন্দেহ নেই বটে, তবে তাই বলে নাসার বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতও হতে পারছেন না কিছুতেই৷ যাত্রা মসৃণ হয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক রয়েছে এখনও পর্যন্ত৷ প্রতি ঘন্টায় মহাকাশযানের কাছ থেকে খবরসবরও পৌঁছচ্ছে, এ পর্যন্ত কোন বখেড়া নেই৷ ৫৭০ মিলিয়ন কিলোমিটার বা ৩৫৪ মিলিয়ন মাইলের এই বিশাল দূরত্ব পার হতে সাড়ে আট মাস লাগবে৷ তারপরে শুরু হবে আসল কাজকর্ম৷ কিউরিওসিটি সেসব যন্ত্রপাতি আর প্রযুক্তি সঙ্গে করেই নিয়ে গেছে৷ আর রোবোট তো রয়েইছে পৃথিবী থেকে বিজ্ঞানীদের দেওয়া হুকুম তামিল করতে৷
পৃথিবীর সবথেকে নিকটতম প্রতিবেশী হল এই মঙ্গল৷ দেখা যাক, সেখানেও মানুষ একদিন ঘরবাড়ি বানাতে পারে কিনা৷ যে হারে এই বিশ্বে আমরা সংখ্যায় বেড়ে চলেছি, তাতে অন্যত্র জমিজমা তো দেখতেই হবে!
তো, সেই আবিষ্কারের জন্যই এই এত কান্ড৷ দেড় বিলিয়ন পাউন্ড খরচা করে এই পেল্লাই মিশন৷ ২০১২ সালের অগাস্টে কিউরিওসিটি পৌঁছবে মঙ্গলে৷ যাত্রা মসৃণ হবে যদি ধরে নেওয়া যায়, তাহলে তারপরেই নাসার বিজ্ঞানীদের জন্য শুরু হবে কর্মতৎপরতার আরেক নতুন অধ্যায়৷ যখন কিউরিওসিটির যন্ত্রপাতি দিয়ে মঙ্গলের মাটি খুঁড়ে পাথর থেকে শুরু করে যাবতীয় নমুনা সংগ্রহ করে সেসবের পরীক্ষানিরীক্ষার পালা শুরু হবে৷
মার্স রোভারের উৎক্ষেপণ
নাসার এই মঙ্গলযাত্রা এল দীর্ঘ আট বছর পর৷ আগামী চার বছর ধরে চলবে এই যাত্রা এবং তার থেকে পাওয়া তথ্যাদির বিশ্লেষণের পালা৷ নাসার মঙ্গল যাত্রা বিভাগের যিনি প্রধান, সেই ডুগ ম্যাককুইসটন ফ্লোরিডার সাংবাদিক সম্মেলনে হাসিমুখে বলেছেন, তাঁর আশা, এই অভিযান থেকে এত তথ্য পাওয়া যাবে, যা এর আগে কখনোই সম্ভব হয়নি৷ কারণ, যে রোবোটকে কিউরিওসিটিতে ভরে দেওয়া হয়েছে, সেটি হল প্রযুক্তির দিক থেকে এই বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিকতম, সবচেয়ে কর্মক্ষম এবং সবচেয়ে জটিল রোবোট৷ তার অসাধ্য প্রায় কিছুই নেই৷ সুতরাং, মঙ্গলের যবতীয় রহস্য সে যে ছেনে আনবে, তাতে আর সন্দেহ কী?
সন্দেহ নেই বটে, তবে তাই বলে নাসার বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতও হতে পারছেন না কিছুতেই৷ যাত্রা মসৃণ হয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক রয়েছে এখনও পর্যন্ত৷ প্রতি ঘন্টায় মহাকাশযানের কাছ থেকে খবরসবরও পৌঁছচ্ছে, এ পর্যন্ত কোন বখেড়া নেই৷ ৫৭০ মিলিয়ন কিলোমিটার বা ৩৫৪ মিলিয়ন মাইলের এই বিশাল দূরত্ব পার হতে সাড়ে আট মাস লাগবে৷ তারপরে শুরু হবে আসল কাজকর্ম৷ কিউরিওসিটি সেসব যন্ত্রপাতি আর প্রযুক্তি সঙ্গে করেই নিয়ে গেছে৷ আর রোবোট তো রয়েইছে পৃথিবী থেকে বিজ্ঞানীদের দেওয়া হুকুম তামিল করতে৷
পৃথিবীর সবথেকে নিকটতম প্রতিবেশী হল এই মঙ্গল৷ দেখা যাক, সেখানেও মানুষ একদিন ঘরবাড়ি বানাতে পারে কিনা৷ যে হারে এই বিশ্বে আমরা সংখ্যায় বেড়ে চলেছি, তাতে অন্যত্র জমিজমা তো দেখতেই হবে!