নিয়মিত পরীক্ষায় স্মৃতিশক্তি বাড়ে

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানিয়েছেন, নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বেড়ে যায়। নিয়মিত পরীক্ষা দেবার ফলে শেখার ক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি বেড়ে যায় স্মৃতিশক্তিও। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, পরীক্ষার উপযোগিতা বিষয়ে গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ মস্তিষ্কের জন্য সুফল বয়ে আনে এবং মস্তিষ্কের দক্ষতা বাড়ায়।

রাতে দ্রুত বাতি নেভালে ওজন কমে

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানিয়েছেন, ভালো স্বাস্থ্যের গোপন রহস্য হলো রাতে বাতি দ্রুত নিভিয়ে রাখা। কারণ রাতের অন্ধকারেই মেটাবলিজম পরিবর্তন হয় এবং খাবারের পরিবর্তন না করেও ওজন কমানো সম্ভব।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, অনেক পরে ঘুমাতে যাওয়া খাদ্যভাসের পরিবর্তন করে ফলে রাতে দেরী করে খাবার বেশি খেলে মেটাবলিজম কমে যায়। আর যারা এভাবে রাতের শিফটে ডিউটি করেন তাদের হার্টের অসুখ এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অফ দ্যা ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স সাময়িকীতে।

ওহাইয়ো স্টেট ইউনিভার্সিটির স্নায়ুবিদ লরা ফনকেন জানিয়েছেন, ওজন বেড়ে যাওয়ার অর্থ ক্যালারি বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া নয়। এই বিষয়টি পুরোটাই আমদের দেহঘড়ির উপর নির্ভর করে। রাতের বাতি নিভিয়ে রাখার বিষযটি ওজনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

চীনা বিগফুটের সন্ধানে গবেষকরা

সম্প্রতি চীনা গবেষকরা বিগফুটের সন্ধানে আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছেন। এক বছরের মধ্যেই প্রায় ৪০০ লোকের বিগফুট দেখতে পাওয়ার দাবীর ভিত্তিতেইে চীনা গবেষকরা এই অনুসন্ধান চালাতে চান। খবর রয়টার্সের।

বিগফুট হলো অর্ধেক মানুষ, অর্ধেক বানর জাতীয় কোনো বড় আকারের প্রাণী। চীনের আঞ্চলিক ভাষায় বিগফুট ‘ইয়েরিন’ নামে পারিচত। ১৯৭০ থেকে ৮০ এর দশকে লোমশ কোনো বিশাল প্রাণীর পদচিহ্ন খুঁজে পাবার পর থেকেই বিগফুটের কথাটি ছড়িয়ে পড়ে।

জানা গেছে, আদতে বিগফুট নামে পরিচিত হলেও এ জাতীয় প্রাণীর এখন পর্যন্ত কোনো খোঁজ পাননি গবেষকরা। তবে, চীনের হুবেই প্রদেশে অনেকবার এই প্রাণীটির দেখা পাওয়ার দাবী করেছেন সেখানকার অধিবাসীরা।

যারা এই বিগফুট দেখেছেন তাদের ভাষ্যমতে, এই ইয়েরিন সোজা হয়ে হাঁটতে পারে। প্রাণীটি প্রায় ২ মিটার লম্বা। আর সারা শরীরে ধূসর, লাল বা কালো রঙের লোমে ঢাকা।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, চীনে এ ধরনের প্রাণী খুঁজে পাওয়া সম্ভব। এই জাতীয় প্রাণীর ক্রিপটোজুওলজির মধ্যে গণ্য করা হয়। আর চীনের রূপকথাও এইরকম রহস্যময় প্রাণীর খোঁজ পাওয়া যায় যেগুলো প্রত্যন্ত কোনো লেকে বাস করে।

চীনা বিগফুটের সন্ধানে গবেষকরা

সম্প্রতি চীনা গবেষকরা বিগফুটের সন্ধানে আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছেন। এক বছরের মধ্যেই প্রায় ৪০০ লোকের বিগফুট দেখতে পাওয়ার দাবীর ভিত্তিতেইে চীনা গবেষকরা এই অনুসন্ধান চালাতে চান। খবর রয়টার্সের।

বিগফুট হলো অর্ধেক মানুষ, অর্ধেক বানর জাতীয় কোনো বড় আকারের প্রাণী। চীনের আঞ্চলিক ভাষায় বিগফুট ‘ইয়েরিন’ নামে পারিচত। ১৯৭০ থেকে ৮০ এর দশকে লোমশ কোনো বিশাল প্রাণীর পদচিহ্ন খুঁজে পাবার পর থেকেই বিগফুটের কথাটি ছড়িয়ে পড়ে।

জানা গেছে, আদতে বিগফুট নামে পরিচিত হলেও এ জাতীয় প্রাণীর এখন পর্যন্ত কোনো খোঁজ পাননি গবেষকরা। তবে, চীনের হুবেই প্রদেশে অনেকবার এই প্রাণীটির দেখা পাওয়ার দাবী করেছেন সেখানকার অধিবাসীরা।

যারা এই বিগফুট দেখেছেন তাদের ভাষ্যমতে, এই ইয়েরিন সোজা হয়ে হাঁটতে পারে। প্রাণীটি প্রায় ২ মিটার লম্বা। আর সারা শরীরে ধূসর, লাল বা কালো রঙের লোমে ঢাকা।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, চীনে এ ধরনের প্রাণী খুঁজে পাওয়া সম্ভব। এই জাতীয় প্রাণীর ক্রিপটোজুওলজির মধ্যে গণ্য করা হয়। আর চীনের রূপকথাও এইরকম রহস্যময় প্রাণীর খোঁজ পাওয়া যায় যেগুলো প্রত্যন্ত কোনো লেকে বাস করে।

দৈত্যাকার রহস্যময় গ্রহে আজব হট স্পট

বিশাল এক অজানা গ্রহে রহস্যময় অদ্ভুত একটা হট স্পট খুঁজে বের করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা। কিন্তু গবেষকদের কাছে এখনও রহস্যময় হয়ে রয়েছে এই বিশাল গ্রহটিতে কিভাবে এই হট স্পট তৈরি হয়েছে। খবর ইয়াহু অনলাইনের।

ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, রহস্যময় এই বিশাল গ্রহটির নাম আপসিলন অ্যান্ড্রেমিডা বি। এই গ্রহটিকে হট জুপিটার বা গ্যসেরকুণ্ডের দৈত্যও বলা হয়।

গবেষকরা জানিয়েছেন, এই গ্রহটি যে নক্ষত্র থেকে তৈরি হয়েছে তার একদিকে মুখ করেই যেনো অন্ততকারে ফুটছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো গ্রহটির নক্ষত্রমুখী দিকটাই কিন্তু সবচেয়ে উষ্ণ নয়। বরং গ্রহটির উল্টোপাশের বিশেষ একটি অংশটিই সবচেয়ে বেশি উষ্ণ বলে গবেষণায় দেখা গেছে।

ফেসবুকে সম্পর্ক ভাঙ্গে বেশি সোমবার!

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, স্ট্যাটাস আপডেট বিশ্লেষণের এই কাজটি করেছেন ব্রিটিশ সাংবাদিক এবং গ্রাফিক ডিজাইনার ডেভিড ম্যাকক্যান্ডেলস। তিনি ‘ইনফরমেশন ইজ বিউটিফুল’ বইটির লেখক।

জানা গেছে, ডেভিড ম্যাকক্যান্ডেলস পাবলিক ফেসবুক ডেটা বিষয়ে গবেষণা করছেন।

গবেষকের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বছরে দুটি বড় কন্টকাকীর্ণ দিনই অনেক জুটির জন্য সর্বনাশের কারণ। এই দুটি দিন উপলক্ষেই ভেঙ্গে যায় অনেক জুটিরই রোমান্টিক প্রেমকল্প।

তৈরি হচ্ছে অদৃশ্য আলখাল্লা

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের গবেষকরা নমনীয় এক ধরণের ফিল্ম তৈরি করেছেন যা ব্যবহার করে অদৃশ্য করে দেওয়া যাবে এমন পোশাক তৈরি করা সম্ভব। এই ফিল্মে ক্ষুদ্র কাঠামো ব্যবহার করা হয়েছে যা একত্রে ‘মেটাম্যাটেরিয়াল’ তৈরি করে যা আলো বাউন্স  করে এবং বস্তুকে চোখের আড়াল করে দেয়। খবর বিবিসি অনলাইনের।

আবেগ শনাক্ত করবে সফটওয়্যার

সম্প্রতি স্পেনের গবেষকরা কথার মধ্যে লুুকানো আবেগ সঠিকভাবে শনাক্ত করার জন্য সফটওয়্যার তৈরির কাজ করছেন। কথার আড়ালে লুকিয়ে থাকা আবেগ শনাক্ত করতে অটোমোটেড ভয়েস অ্যানালাইসিস এর ভিত্তিতে এই সফটওয়্যার তৈরি করছেন গবেষকরা। খবর গিজম্যাগের।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোনো কথার মধ্যে শব্দের বিশে­ষণ করে এই সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার আগে থেকেই বিভিন্ন অ্যাপি­কেশন বিল্ট করে রাখা আছে। ফুজি লজিক ব্যবহার করে বক্তার কথার আনন্দ, দুঃখ বা যে কোনো আবেগ ধরে ফেলতে পারবে এই সফটওয়্যারটি। যদি কোনো আবেগ শনাক্ত করতে না পারে তবে তা কোন ধরনের আবেগের কাছাকাছি ছিলো তার শতকরা হারও দেখাবে এই সফটওয়্যার।

আসছে লুকানো দৃশ্য ধারণ করার ক্যামেরা!

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা একটি লেজার ক্যামেরা তৈরি করেছেন যা ঘরের কোনে বা আড়ালে লুকানো কোনো বস্তুর ছবি তুলতে সক্ষম হবে। বলা হচ্ছে, কোনো দৃশ্যের ছবি তুলতে আল্ট্রা-শর্ট, হাই ইনটেনসিটি লেজার রশ্মি ব্যবহার করা হয় এই ক্যামেরায়। খবর বিবিসি অনলাইনের।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোনো বস্তু থেকে প্রতিফলিত হওয়া অল্প পরিমাণ আলো সংগ্রহ করে পরিপার্শ্বের সাধারণ একটি চিত্র তৈরি করতে সক্ষম হয় এই লেজার ক্যামেরা। এর ফলে ঘরের কোনো লুকানো বা আড়ালে থাকা যে কোনো বস্তুর ছবিও তোলা সম্ভব হয়।

ওয়াই-ফাই রেডিয়েশন-এ গাছের মৃত্যু

সম্প্রতি ডাচ গবেষকরা জানিয়েছেন, ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক থেকে নির্গত হওয়া রেডিয়েশন বড় বড় গাছের মৃত্যুর কারণ হতে পারে। ওয়্যারলেস রাউটারের নিকটে গাছ লাগানো হলে গাছের শাখা এবং পাতা ঝরে যায়। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ওয়াই-ফাই থেকে নির্গত রেডিয়েশন কেবল গাছেরই নয়, মানুষের শরীরেও প্রভাব ফেলতে পারে।

পর্নো সাইটগুলো আসলে ওয়েব ফাঁদ

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জনপ্রিয় অ্যাডাল্ট এন্টারটেইনমেন্ট বিষয়ক ৪৮৫ টি ওয়েবসাইটে বাগ বা ত্রুটি খুঁজে পেয়েছেন। এসব বাগের মাধ্যমে ওয়েঢবসাইটগুলো ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর আচরণ ট্র্যাক করে এবং সুযোগ অনুসারে নির্দিষ্ট অ্যাড দিয়ে দেয়। খবর বিবিসি অনলাইনের।

ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া স্যান ডিয়োগো-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, বাগযুক্ত এসব ওয়েবসাইটে ঢুকলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যায়। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ওয়েব হিস্টি সহ অন্যান্য ওয়েবসাইট ব্রাউজিংবিষয়ক অনেক তথ্য হ্যাকারকে জানিয়ে দেয়। আর সুযোগ বুঝে প্রতারণামুলক বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ইন্টারনেট সাইটে ব্যবহারকারীকে দেখাতে থাকে।

মাথার পেছনে আরেক চোখ

সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির একজন প্রফেসর তার মাথার পেছনে বৃদ্ধাঙ্গুলির সমান একটি ক্যামেরা বসিয়ে নিয়েছেন। জানা গেছে, একটি আর্ট প্রকল্পের অংশ হিসেবেই এই ক্যামেরা বসিয়েছেন তিনি। তার উদ্দেশ্য হলো পেছন দিক থেকে মানুষের অভিব্যক্তি তুলে আনা। খবর সিএনএন-এর।

দোহা মিউজিয়ামের একটি আর্ট প্রকল্পের অংশ হিসেবে মাথার পেছনে ক্যামেরা বসিয়েছেন ইরাকি বংশদ্ভুত নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির টিস্ক স্কুল অফ দ্যা আর্টস এর প্রফেসর ওয়াফা বিলাল।

বিয়ে নিয়ে গবেষণা

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানিয়েছেন, বিয়ে মানুষকে আরো সুন্দর করে তোলে। মানুষকে অনাকাক্সিক্ষত বিভিন্ন বিষয় থেকে বিরত রেখে জীবনকে অনেক বেশি সুন্দর করে তোলার কাজটি সম্পন্ন করে বিয়ে। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।

যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত কমেডিয়ান অ্যালান কিং একবার বলেছিলেন, বিয়ে হলো প্রাকৃতিক একটি উপায় যা আমাদের নতুন কিছুর সঙ্গে মানিয়ে নেবার যুদ্ধে জয়ী করে তোলে। সম্প্রতি মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এই উক্তিটির যথার্থতা খুঁজে পেয়েছেন।

সুস্বাদু খাদ্যচিন্তাই মেদ কমাবে!

শরীরের মেদ কমিয়ে ঝরঝরে স্লিম হওয়ার হরেক পদ্ধতি থাকলেও সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, খাদ্য চিন্তাতেও শরীরের মেদ কমানো সম্ভব। নানা রকম সুস্বাদু খাবারের বিষয়ে চিন্তা করে এবং নিজেকে মেদহীন ভাবতে থাকলেই কাজের কাজটি হয়ে যাবে। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।

গবেষকরা জানিয়েছেন, প্রিয় খাবারটি নিয়ে চিন্তা করলে সে খাদ্য বিষয়ে অরুচি তৈরি হয়। আর তখন সহজেই সে খাবারটি এড়িয়ে যাওয়া যায়। প্রিয় সুস্বাদু খাদ্যটির বিষয়ে সবসময় ভেবে ভেবে দিবাস্বপ্ন দেখতে থাকলে সেটি যখন সামনে আসে খাবার ইচ্ছেটাই তখন মরে যায়। এর ফলে প্রাকৃতিক উপায়েই ভোজনরসের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়।

হীরার তৈরি গ্রহের সন্ধান লাভ

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা এমন একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন যা পুরোটাই হীরা দিয়ে তৈরি! ওয়াসপ ১২বি নামের হীরার তৈরি এই গ্রহটি তৈরি হয়েছে কার্বনের যৌগ দিয়েই। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।

নাসার স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এই গ্রহটির সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। গ্রহটি পৃথিবী থেকে ১ হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।

পর্নোগ্রাফি বন্ধ করা সম্ভব নয় : বৃটিশ আইএসপি

সম্প্রতি বৃটেনের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী এড ভেইজি জানিয়েছেন, ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সকল পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী ব্লক বা বন্ধ করতে পদক্ষেপ নেয়া হবে। কিন্তু তার এই বক্তব্যের জবাবে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, কাজটি করা বস্তুতঃ অসম্ভব। খবর বিবিসি টেকনোলজির।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, সানডে টাইমস-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এড জানিয়েছেন, শীগগিরিই ইন্টারনেট থেকে পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী সরিয়ে নিতে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (আইএসপি) গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। অবশ্য পরে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের মুখপাত্রের বরাতে নিশ্চিত হওয়া গেছে, আইএসপিগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। জানা গেছে, পর্নোগ্রাফিক সাইটের সামগ্রী দেখার আগে ব্যবহারকারীর বয়স প্রমাণ করার কোনো পদ্ধতির কথা ভাবছে বৃটিশ সরকার।

খাবার প্রিন্ট করবে থ্রিডি প্রিন্টার

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা থ্রিডি ফুড প্রিন্টার তৈরি করেছেন। এই প্রিন্টারের মধ্যে কেবল খাবার তৈরির কাঁচামাল ঢুকিয়ে দিলেই বের হয়ে আসবে নির্দেশ দেয়া খাবার। খবর বিবিসি অনআইন-এর।

গবেষকরা জানিয়েছেন, এই প্রিন্টারটিতে কালি ভর্তি করার মতো খাবারের উপাদানগুলো দিতে হবে এরপর রেসিপি বা ‘ফ্যাবঅ্যাপ’ লোড করে দিলেই খাবার প্রস্তুত হয়ে যাবে।

গবেষক ড. জেফারি ইয়ান লিপটন জানিয়েছেন, ফ্যাবঅ্যাপ এর মাধ্যমে খাবারের স্বাদ, মিশ্রণ এবং অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ফুড প্রিন্টারের মাধ্যমে পছন্দের রেসিপি ডাউনলোড করে সে অনুযায়ী খাবার তৈরি করা যাবে। এতে যেমন সময় বাঁচবে তেমনি খাবারের মানও ভালো হবে।

প্রাচীন পাথরে জীবন্ত রঙ

৪০ হাজার বছর প্রাচীন পাথরে আকাঁ শিল্পকর্মে রংয়ের জৌলুস এখনও ম্লান হয়নি বরং এই রং এখনও জীবন্ত। গবেষকরা বলছেন, এই শিল্পকর্মের রংয়ে রয়েছে প্রাণের অস্তিত্ব। প্রাচীন এই শিল্পকর্মে ব্যাকটেরিয়া এবং শৈবাল জন্মেই এই শিল্পকর্মকে জীবন্ত রং দিয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। খবর বিবিসি অনলাইন-এর।

৪০ হাজার বছরের প্রাচীন পাথরে আঁকা এই শিল্পকর্মের খোঁজ পাওয়া গেছে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাংশে। ইউনিভার্সিটি অফ কুইন্সল্যান্ডের গবেষকরা সম্প্রতি পাথরে আঁকা জীবন্ত এই শিল্পকর্মগুলোর সন্ধান পেয়েছেন। গবেষকরা বলছেন, এই শিল্পকর্ম জীবন্ত এবং এতে প্রাণের সঞ্চার ঘটেছে।

মার্স-ভেনাস নয়, প্রেমের জন্ম পৃথিবীতেই

প্রেমে পড়ার আগে নারী ও পুরুষের মধ্যে যে ভিন্ন অনুভূতির জন্ম হয় সম্পর্ক তৈরির পর আর সে অনুভূতি আর থাকে না। সম্প্রতি গবেষকরা সম্পর্কের বাঁধনে জড়ানো যুগলের মস্তিষ্ক স্ক্যান করে দেখেছেন তাদের মস্তিষ্ক এ বিষয়ে উদ্ভট আচরণ করে। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।

গবেষকরা জানিয়েছেন, কিংবদন্তী বলে প্রেমিক পুরুষরা মঙ্গল গ্রহ থেকে আসেন আর নারীরা আসেন শুক্র গ্রহ থেকে। কিন্তু এটি স্রেফ মিথই। যুগলের এই ভিন গ্রহ থেকে এসে মিলিত হবার অনুভ‚তি সম্পর্ক তৈরির পর আর থাকে না। তখন তাদের মনে হয় এই পৃথিবীরই হংস-মিথুন।

পৃথিবী'র সিম্যুলেটর বানাচ্ছেন গবেষকরা

আন্তর্জাতিক গবেষকদের একটি দল এমন একটি সিমুলেটর বানাচ্ছেন যেটি পৃথিবীতে ঘটা যে কোনো প্রাকৃতিক ঘটনার প্রতিরূপ দেখাবে। এটি এযাবৎকালে গৃহীত গবেষণা প্রকল্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উচ্চাকাংখী হতে পারে বলেই গবেষকরা জানিয়েছেন। খবর বিবিসি অনলাইন-এর।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গবেষকরা এই প্রকল্পের নাম দিয়েছেন লিভিং আর্থ সিম্যুলেটর (এলইএস)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মানুষের আচরণ থেকে শুরু করে সমাজ গঠন বা প্রাকৃতিক পরিবেশ পরিবর্তনের সব কিছুরই রেপ্লিকা করা যাবে।

সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি-এর গবেষক ড. হেলবিং জানিয়েছেন, মানুষ আর্থ-সামজিক থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত পর্যন্ত অনেক সমস্যায় জর্জরিত। সার্নের তৈরি লার্জ হার্ডন কোলাইডার প্রকল্পে যেমন মহাবিশ্বের সৃষ্টি বিষয়ে জানা যায় তেমনি পৃথিবী বিষয়ে জানার জন্য এ ধরনেরই কোনো প্রকল্পের প্রয়োজন ছিলো।

সিলিকন ভ্যালির স্কুল পড়ুয়া সিইওদের গল্প

মিজ ডায়ান কেং এখনও হাইস্কুলের গন্ডি পেরোতে পারেননি। বয়স মাত্রই ১৮। কিন্তু টেক বিশ্বে মুগ্ধতা ছড়িয়ে এই বয়সেই নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নাম কুড়িয়েছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত ওয়েব ২.০ এক্সপোতেই চালু করলেন নিজের কোম্পানি MyWeboo.com। জানা গেছে, এটি তার মালিকানাধীন তৃতীয় কোম্পানি। বলা হচ্ছে, এইটিই সিলিকন ভ্যালির রূপ। বিশ্বের এ প্রযুক্তি রাজধানী সবসময়েই সমৃদ্ধ হয়েছে এমন সব উদ্যোক্তার হাতে যারা গণ্ডি ভাঙ্গা খ্যাপাটের দল। ডায়ান কেংসহ বর্তমান সময়ের এমন সব আত্মবিশ্বাসী কিশোর-তরুণ সিইওদের খবর জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

মিসাইল ঠেকানোর সফল পরীক্ষা করলো ভারত

সম্প্রতি জানা গেছে, মিসাইল আক্রমণ ঠেকাতে সফল প্রযুক্তি সৃষ্টি করেছে ভারত। এর মাধ্যমে যে কোনো দু’টি শহরকে মিসাইল আক্রমণ থেকে রক্ষার সক্ষমতা অর্জন করেছে দেশটি। খবর টেকট্রি ডটকম-এর।

সূত্র জানিয়েছে, ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) সফলভাবে এই মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা চালিয়েছে। এতে ২ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নিক্ষেপিত মিসাইল ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে তারা এবং ২০১৬ সাল নাগাদ এই সক্ষমতা ৫ হাজার কিলোমিটারে বাড়ানো হবে বলেও জানিয়েছে ডিআরডিও।

২০ বছর পূর্ণ করলো এসএমএস

চলতি বছরেই মোবাইলের মাধ্যমে কোনো ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই লিখিত যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম টেক্সট মেসেজিং বা এসএমএস-এর ২০ বছর পূর্ণ হয়েছে। খবর গার্ডিয়ান-এর।

সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বের তিনভাগের দুইভাগ মানুষেরই রয়েছে এই এসএমএস, যার পূর্ণরূপ হচ্ছে শর্ট মেসেজ সার্ভিস বা টেক্সট মেসেজিং-এর সুবিধা। অর্থাৎ, প্রায় ৪০০ কোটি মানুষ এই এসএমএস সেবা উপভোগ করেন। এই বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রযুক্তিটি ব্যবহারের অন্যতম কারণ হচ্ছে, সবচেয়ে কমদামের নড়বড়ে মোবাইল ফোনেও এসএমএস-এর সুবিধা থাকে।

বিজ্ঞানীরাই সৃষ্টি করলেন কৃত্রিম ভূমিকম্প

সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ার একদল প্রকৌশলী মিলে কৃত্রিম ভূমিকম্প সৃষ্টি করেছেন। জানা গেছে, মেডিকেল ইকুপমেন্টে ঠাসা পাঁচতলা এক বিল্ডিংয়ের ওপর কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট এই প্রবল ভূমিকম্পের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। খবর বিবিসির।

সূত্র জানিয়েছে, পুরো হাসপাতাল ভবনটিই তৈরি করা হয়েছে এক বিশাল ‘শেইক টেবিল’-এর ওপর যা কৃত্রিমভাবে ঠিক বাস্তব ভূমিকম্পের মতোই কম্পন সৃষ্টি করতে সক্ষম। তবে বিল্ডিংটি তৈরি করা হয়েছে রাবার বেয়ারিং-এর ওপর। পরীক্ষার বিষয়বস্তু ছিল, এভাবে তৈরি ভবন বড় ধরনের ভূমিকম্পে টিকে থাকতে পারবে কিনা তা দেখা।

সফটওয়্যার ছাড়াই ডাউনলোড করুন ইউটিউব ভিডিও!

১. আপনার ব্রাউজার ওপেন করে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে নিচে keepvid সাইটের এর হোম পেজ আসবে নিচের মত...

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-১০


বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী পুরো জীবজগতের উৎস যেহেতু একটি এককোষী জীব সেহেতু লক্ষ লক্ষ প্রকারের ফল-মূল-ফুলের গাছের আলাদা আলাদা উৎস নাই। একটি জীব থেকে যদি উদ্ভিদজগত ও প্রাণীজগত বিবর্তিত হয়ে থাকে তাহলে বিবর্তনের কোন এক পর্যায়ে উদ্ভিদকে আলাদা হতেই হবে। শুধু তা-ই নয়, সেই উদ্ভিদ থেকে আবার লক্ষ লক্ষ প্রকারের উদ্ভিদ বিবর্তিত হতে হবে; যাদের মধ্যে হাজার হাজার ধরণের শুধু লতা-পাতা-ওয়ালা উদ্ভিদ, হাজার হাজার ধরণের শুধু ফুল-ওয়ালা উদ্ভিদ, এবং হাজার হাজার ধরণের ফলন্ত উদ্ভিদ আছে। আর এগুলোর সবই হতে হবে এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে! এবার বাস্তবিক দৃষ্টিকোণ থেকে যুক্তিতে আসা যাক। প্রথমত, বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী প্রথম উদ্ভিদ তালগাছ জাতীয় কিছু ছিল না নিশ্চয়।

Type of diversity: darauinabadidera naitameyara -5


বিবর্তন তত্ত্বকে বিজ্ঞানের নামে প্রতিষ্ঠিত তত্ত্ব হিসেবে চালিয়ে দিয়ে ডারউইনবাদীদের কল্পকাহিনী প্রচারকে উন্মোচন করার সহজ ও কার্যকর একটি পন্থা হচ্ছে সাধারণ লোকজন ও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিবর্তন তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা শেখানো। বেশী নয় মাত্র দুটি মৌলিক প্রশ্ন শেখালেই হবে। তাহলে দেখা যাবে বড় বড় ডারউইনবাদীরাও সাধারণ লোকজন ও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছেন। যেমন, এক প্রজাতি থেকে এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রজাতি বিবর্তিত হওয়ার প্রমাণ কোথায়? নির্দিষ্ট একটি জায়গায় আষ্টেপিষ্টে চেপে ধরতে হবে। কেউ কেউ হয়ত দুটি প্রজাতির মধ্যে কিছু সাদৃশ্য দেখানোর চেষ্টা করবেন। সেক্ষেত্রে পরবর্তী প্রশ্ন হচ্ছে দুটি প্রজাতির মধ্যে কিছু সাদৃশ্য থাকা মানেই কী করে প্রমাণ হয় যে এক প্রজাতি থেকে অন্য প্রজাতি ধাপে ধাপে বিবর্তিত হয়েছে? কেউ কেউ আবার জীবাশ্ম কিংবা ডিএনএ’র উদাহরণ নিয়ে আসতে পারেন। এক্ষেত্রেও একই ধরণের প্রশ্ন করতে হবে। এভাবে যৌক্তিক প্রশ্ন করা শুরু করলেই দেখবেন যে তারা বিজ্ঞানের নামে ধর্মের মতো করে বিবর্তনবাদের কল্পকাহিনী প্রচার করার মানসিক শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন, যেহেতু বিবর্তন তত্ত্বের বৈজ্ঞানিক কোন ভিত্তি নেই।

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-৪

বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী মাছ জাতীয় জলজ কোন একটি [?] প্রাণী থেকে ধাপে ধাপে বিবর্তিত হয়ে একটি [?] উভচর প্রাণী হয়েছে, যদিও অসংখ্য প্রকারের জলজ প্রাণী রয়েই গেছে। সেই উভচর প্রাণী থেকে আবার অনেক প্রকারের উভচর প্রাণী বিবর্তিত হয়েছে, যদিও তা কী করে সম্ভব কে জানে! কোন একটি উভচর প্রাণী থেকে আবার ধাপে ধাপে বিবর্তিত হয়ে একটি সরীসৃপ হয়েছে, যদিও অনেক প্রকারের উভচর প্রাণী রয়েই গেছে। সেই সরীসৃপ থেকে আবার অনেক প্রকারের সরীসৃপ বিবর্তিত হয়েছে, যদিও তা কী করে সম্ভব কে জানে! কোন একটি সরীসৃপ থেকে আবার ধাপে ধাপে বিবর্তিত হয়ে একটি পাখি হয়ে আকাশে উড়তে শিখেছে, যদিও অনেক প্রকারের সরীসৃপ রয়েই গেছে। সেই পাখি থেকে আবার অনেক প্রকারের পাখি বিবর্তিত হয়েছে, যদিও তা কী করে সম্ভব কে জানে! উল্লেখ্য যে, উড়ন্ত প্রাণীদের মধ্যে স্তন্যপায়ী প্রাণীও আছে, যেমন বাদুড়।

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-৩

ডারউইনবাদীরা মন্ত্রের মতো একটি বুলি জপেন, আর সেটি হচ্ছে Evolution is a fact. এই মন্ত্র জপে তারা ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্বকেও প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসেবে প্রচার করার চেষ্টা করেন। ডারউইনবাদীদের অন্ধ অনুসারী ছাড়া অনেকের কাছেই তাদের এই মন্ত্রকে উদ্ভট মনে হবে এই ভেবে যে, তারা দিনে-দুপুরে সবার সামনে এমন দাবি করেন কী করে! তবে ব্যাপারটাকে একটু ক্ষতিয়ে দেখলেই তাদের শুভঙ্করের ফাঁকি ধরা পড়ে। তারা হয়ত মিথ্যাচার করেন না, তবে শুভঙ্করের ফাঁকির মাধ্যমে অসচেতন লোকজনকে বিজ্ঞানের নামে বোকা বানানোর চেষ্টা করা হয় ঠিকই।

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-১

Add caption
ডারউইনবাদীদের দাবি অনুযায়ী বিবর্তন তত্ত্ব প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগতের বৈচিত্র্যকে ব্যাখ্যা করে। অথচ একটু গভীরভাবে ভেবে দেখলে দেখা যায় প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগতের বৈচিত্র্যই আসলে বিবর্তন তত্ত্বের জন্য নাইটমেয়ার। কেননা প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগত যত বেশী বৈচিত্র্যময় হবে, তত বেশী কল্পকাহিনীর আশ্রয় নিতে হবে সেই সব বৈচিত্র্যময়তাকে ব্যাখ্যার জন্য। প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগত বরঞ্চ সরলরৈখিক হলেই হয়ত কিছু বলার থাকতে পারতো। কিন্তু বাস্তবতা একেবারেই ভিন্ন। বাস্তবে প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগত এত বেশী বৈচিত্র্যময় ও বিষমরৈখিক যে, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ তো দূরে থাক, প্রতি পদে পদে কল্পকাহিনী ফাঁদা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। অথচ অসচেতন লোকজনকে বিজ্ঞানের নামে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে।

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার

Add caption
পা’র উপর ভিত্তি করে প্রকৃতিতে বিভিন্ন ধরণের প্রাণী পরিলক্ষিত হয়। যেমন পা-বিহীন প্রাণী (সাপ, জোঁক, কেঁচো) থেকে শুরু করে দ্বিপদী প্রাণী (মানুষ, পাখি), চতুষ্পদী প্রাণী (বাঘ, সিংহ, হাতি, ঘোড়া, গরু, ছাগল), ষষ্ঠপদী প্রাণী (কীট-পতঙ্গ), আষ্টপদী প্রাণী (মাকড়সা), ও বহুপদী প্রাণী (বিছা পোকা)। তবে অত্যন্ত আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠা বেজোড় সংখ্যক পা বিশিষ্ট একটি প্রজাতিও নেই! ডারউইনবাদীদের অন্ধ-অচেতন ও উদ্দেশ্যহীন ‘প্রকৃতি’ একেবারে শতভাগ প্রজাতির ক্ষেত্রে জোড় সংখ্যক পা নির্ধারণ করলো কী করে! পা’র উপর ভিত্তি করে প্রাণীগুলোকে এভাবে সাজানো যায়:

[পা-বিহীন প্রাণী – দ্বিপদী প্রাণী – চতুষ্পদী প্রাণী – ষষ্ঠপদী প্রাণী – আষ্টপদী প্রাণী – বহুপদী প্রাণী]

সময় পরিভ্রমণ ও টাইম মেশিন!!!

Add caption
সময় পরিভ্রমণ কী সম্ভব-বিশেষত অতীতে ফিরে যাওয়া, এ প্রসঙ্গটি এখন আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক গবেষনায় অন্তর্ভুক্ত। বলতে কি, টাইম মেশিন উদ্ভাবনের যে জোর প্রচেষ্টা বিজ্ঞানী ও প্রাযুক্তিকদের মধ্যে চলছে তার প্রাণোদনা হিসেবে কাজ করছে সময় পরিভ্রমণের দুর্বার আকাঙ্ক্ষা। আচ্ছা কেমন হতো কেউ যদি তার পিতার জন্মের পূর্বেই পিতামহকে হত্যা করতে পারতো? পদার্থবিজ্ঞানে একে বলা হয় গ্র্যান্ডফাদার প্যারাডক্স। আথবা কেউ যদি অতীতে ফিরে গিয়ে পশ্চাদপদ সভ্যতাকে আজকের প্রযুক্তিগত আগ্রগতির প্রয়োগে ঢেলে সাজাতে পারতো। আমরা জানি, বাস্তবে এটা সম্ভব নয়। আথবা বাস্তবকালে এ তত্ত্বের প্রয়োগ একেবারে অসাধ্য কিংবা পদার্থবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক জ্ঞান এখনও সেই স্তরে উত্তীর্ণ হয়নি। তবে আমাদের মস্তিষ্ক এক্ষেত্রে খানিকটা টাইম মশিনের মতো কাজ করে।

ব্রিটেনের বরেণ্য বালিকা: জেসিকার সাক্ষাৎকার


প্রতিবছর ব্রিটেনে নির্বাচন করা হয় বর্ষসেরা তরুণ ইঞ্জিনিয়ার। এ বছর যুগ্মভাবে সেই পুরস্কার পেয়েছেন জেসিকা জোনস ও ওয়াসিম মিয়া। জেসিকা জোনসের জন্ম যুক্তরাজ্যের কার্ডিফে। এখন বয়স তার ১৭ বছর। জেসিকা তার সাফল্যের গল্প ও স্বপ্নগাথা অনলাইন সাক্ষাত্কারে শুনিয়েছেন জাহাঙ্গীর সুরকে।
জেসিকা জোনস: ব্রিটেনের প্রথম নারী তরুণ ইঞ্জিনিয়ার
অভিনন্দন জেসিকা। দিলেন তো বাজি মাত করে! আপনার তরুণ ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার গল্পটা শুনতে চাই আমরা।
জেসিকা :
আমাদের নিয়ে আগ্রহ দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। আর উত্তর দিতে দেরি করার জন্য সত্যিই দুঃখিত। আসলে গেল ক'টা দিন বেশ ব্যস্তই ছিলাম।

বর্ষসেরা তরুণ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেমন লাগছে নিজেকে?
জেসিকা :
ইউকে ইয়াং ইঞ্জিনিয়ার অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হতে পারায় আমি খুবই আনন্দিত। আরেকটা কারণে আমি খুব বেশি উচ্ছ্বসিত। তা হল, আমিই প্রথম নারী, যে তরুণ ইঞ্জিনিয়ার নির্বাচিত হয়েছে!

এই অর্জন আপনার আগামী শিক্ষাজীবনে কেমন প্রভাব ফেলবে?
জেসিকা :
আমার বিশ্বাস, এতে করে আরও অনেক মেয়েকে আমি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে আগ্রহী করে তুলতে পারব।

ভুত কি ? চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে।

মানুষ মরে গেলে তার আত্মা নাকি শরীর ছেড়ে বেরিয়ে যায় - এই বিদ্রোহী আত্মাই ভুত - মহিলারা পেত্নি । তারপর সে ঘুরে বেড়ায় জনশুন্য স্থানে,ভাংগা বাড়ী কিংবা কোন গাছে । আসলে কোন শিশু ভূতের অস্থিত্ব সম্পর্কে বিশ্বাস নিয়ে জন্মায় না ।পরে মুরুব্বীদের মুখে,গল্পের বইতে ভূত সম্পর্কে বিশ্বাস তার মধ্যে ঢুকানো হয় । এজন্য দেখা যায় মহিলা ও শিশুদেরকেই শুধু ভূতে পায় ,যেহেতু তারা মানসিকভাবে দূরবল ।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, ভুতে পাওয়া হল মানসিক রোগ ।
মনের এ রোগ প্রধানত তিন ভাগে বিভক্তঃ

স্বেচ্ছায় আত্মদান করে যে প্রাণী


অত্যাচারিত, নির্যাতিত বা অন্য কারণে নয় বরং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একশ্রেণীর প্রাণী স্বেচ্ছায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। প্রাণীটির নাম লেমিং। নরওয়ে, উত্তর ও পশ্চিম কানাডা, সুইডেন প্রভূতি দেশে বসবাস করে। এরা ইঁদুর জাতীয় প্রাণীর অন্তর্গত। এরা মূল, মস জাতীয় খাদ্য খায়। একটি স্ত্রী লেমিং বছরে দু’বার বাচ্চা প্রসব করে। প্রতিবারই কমপেক্ষ তিনটি করে বাচ্চা দেয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এদের বাচ্চা প্রসবের হার বেড়ে যায়। ফলে এদের বসবাসকৃত এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেয়। তখন এদের মধ্যে যাদের বয়স বেশি তারা নিজ নিজ বাসস্থান ছেড়ে দল বেঁধে সমুদ্রের দিকে যাত্রা শুরু করে। পথিমধ্যেই অনেক লেমিং একে অপরের সঙ্গে মারামারি করে মারা যায়। অবশ্ষ্টিরা সমুদ্রে ঝাপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে।

বোতলের জলে জ্বলবে আলো!


বৈদ্যুতিক খরচ বাড়ার এ সময়ে একটি উজ্জ্বল আবিস্কার আবিস্কৃত হলো।যা বৈদ্যুতিক খরচ কমাতে সহায়ক হবে।সূর্যের রশ্মি থেকে তৈরী এক বোতল পানিতে আলোর উৎপাদন করেছে ম্যাসাচ্যুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির একদল ছাত্র।এতে করে অভাবগ্রস্থ পরিবার পাবে বিনা খরচে আলোর সুবিধা। ১.৫ লিটার পানির বোতলের এক বোতল পানিতে ৩ টেবিল চামচ ব্লিচ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরী করা হয়।সেই বোতলটি ঘরের চালের একটি ছিদ্রে বসিয়ে দেয়া হয়। সারাদিনের সূর্যের আলোর তাপে বোতলটি রাতে আলোর সৃষ্টি করে। এই আলোর শক্তি ৫০ ওয়াট। এই প্রকল্পটি শুরু হয় ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলার একটি বস্তিতে।

লাইভ নাসা টিভি দেখুন : প্রযুক্তির সাথে থাকুন!!

আমার এ পোস্টটি তাদের জন্যে যারা বিজ্ঞান নিয়ে খুব মাথা গামান। আপনারা যারা মহাকাশ বিজ্ঞান বিষয়ে খুব আগ্রহী তারা নিয়মিত এ টিভি দেখতে পারেন। এখানে নাসা তাদের সকল প্রোগ্রাম তাদের সংস্তা থেকে লাইভ প্রচার করে থাকে।
টিভি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
বর্তমানে তারা আমেরিকান্স ইন অরবিট নামে অনেকগুলো অনুষ্ঠান প্রচার করছে যা মুলতঃ ১৯৬২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আমেরিকানরা প্রথম অরবিটে মানুষ পাঠানো এবং তাকে জীবিত ফিরিয়ে নিয়ে আসার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে। আশাকরি টিভি দেখে আপনাদের ভাল লাগবে।

চাঁদের বুকে স্টেশন : জ্বালানি আসবে চাঁদ থেকে

ছোট বেলা মা বলতেন, আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। মাকে বলেছিলাম চাঁদ তোমার মামা হলে আমার তো নানা হবে। আপু পড়েছিল বাঁশ বাগানে মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ। বড় হয়ে জেনেছিলাম চাঁদ আসলে কারও মামা বা নানা নয় এটি আমাদের পৃথিবীরই একটি উপগ্রহ। বিজ্ঞান বইয়ে পড়েছিলাম চাদের নিজস্ব্য কোন আলো নেই। সন্ধ্যা বেলা সবাই মিলে যখন উঠানে খেলতাম তখন চাদের দিকে তাকিয়ে দৌড়াতাম আর ভাবতাম চাঁদ বুজি শুধু আমার সাথেই থাকে। ছোট আপু বিশ্বাস করতনা। সে নিয়ে আমাদের কত জগড়া। আজ আর চাঁদ রূপ কথার কোন আশ্চর্য দেশ নয়।

মহাবিশ্বে জেগে ওঠা


সবাইকে আমার বিশাল ধন্যবাদ জানানোর আছে। বিবিসিতে বিডিআর ম্যুটিনির সংবাদ দেখে আমি ইন্টারনেটে বসার শক্তি হারিয়ে ফেলি, কেননা আমি জানতাম এদের মধ্যে কয়েকজনকে আমি চিনব। ব্যক্তিগতভাবে মৃত্যু নিয়ে আমি অভিযোগ করার কিছু পাইনা, মৃত্যু সাম্যবাদী এবং টু স্টুপিড টু ডিসক্রিমিনেইট। আমার অভিযোগ ছিল জীবন নিয়ে। আমার ভাবতে সঙ্কোচ হচ্ছিল সেই মৃতদের জীবিত কাছের মানুষদের কথা, তাদের মা বাবা বন্ধু,সন্তানদের কথা। এ কারণেই আমাকে ইন্টারনেট এ বসতে হয়। তখন আমি এ সাইট টির সন্ধান পাই। তার পরের ঘটনা ততটা ইতিবাচক না কেননা আমার বিগত তিন-চারদিনের একটা বিশাল অংশ এই সাইটে ব্যয় এবং অ্যালিগেইডলি অপব্যয় হয়েছে। আর লাভ হয়েছে এটা যে আমি বাংলা লেখা শিখে যাচ্ছি। সম্ভবত আগামী ১ বা ২ সপ্তাহের জন্য এটা আমার শেষ পোষ্ট।

সূর্য সম্পর্ক কিছু মজার তথ্য।

Add caption
সূর্য আমাদের আকাশগঙ্গা ছায়াপথ মধ্যে ২০০ বিলিয়ন নক্ষত্রের মধ্য অন্যতম বড়।

সূর্য ৬০০০ মধ্যে অন্যতম একটি নক্ষত্র, যা পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যায়।

সূর্যের ভর হল ২ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন টন।

সূর্যের শক্তি আউটপুট হয় ৩৮৬ বিলিয়ন বিলিয়ন মেগাওয়াট।

পৃথিবী তার মোট শক্তির ৯৪ বিলিয়ন মেগাওয়াট সূর্য থেকে পায়. এটি যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক প্রয়োজনের ৪০,০০০ গুণ।

 পৃথিবীর সবচেয়ে সফল জীবঃ ব্যাকটেরিয়া


নিউটনের আপেল গাছ


বাগানে এক আপেল গাছের নিচে বসেছিলেন এক বিজ্ঞানী। হঠাৎ হলো কি -একটা আপেল টুপ করে পড়লো সে বিজ্ঞানীর পায়ের কাছে। স্কুল পড়ুয়া কোন বাচ্চার সামনে এই গল্প বললে তারা চেচিয়ে উঠবে, নিউটন! নিউটন! গল্পটি সবার জানা। বিখ্যাত সেই আবিষ্কার, বিখ্যাত সেই বিজ্ঞানী। ওপরে যতটুকু বলা হলো, তা আসলে গল্পের প্রথম অর্ধেক। দ্বিতীয় অংশে রয়েছে সেই গাছ এবং তার বেঁচে থাকার কাহিনী। নিউটনের

খনিজের খোঁজ এবার পৃথিবীর বাইরে!

পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রায় নয় হাজার গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েড৷ এর মধ্যে প্রায় পনেরশ’টিতে চাইলে যেতে পারবে মানুষ৷ মূল্যবান সব খনিজ উপাদানে ভরা এসব গ্রহাণু৷ সেগুলোর খোঁজেই এবার কাজ শুরু করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা৷
ত্রিশ মিটার দৈর্ঘ্যের ছোট্ট একটি গ্রহাণুতে যে পরিমাণ প্ল্যাটিনাম থাকতে পারে তার মূল্য অর্থের হিসেবে প্রায় ২৫ থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার৷ অর্থাৎ প্রায় দুই লক্ষ চার হাজার থেকে চার লক্ষ আট হাজার কোটি টাকা৷
এই একটি মাত্র পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যাচ্ছে গ্রহাণুগুলো ঠিক কতটা মূল্যবান হতে পারে৷ আর মানুষের কাজ যেখানে সম্পদ খুঁজে বেড়ানো, সেখানে পৃথিবীর বাইরের এই খনিগুলোতে যে এখনো বিজ্ঞানীদের পা পড়েনি সেটাই আশ্চর্যের৷ তবে এর কারণটা বোধ করি সবার জানা৷ প্রয়োজনীয় প্রযুক্তির অভাব৷

ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যুহ প্রস্তুত করলো ভারত

কিছুদিন আগে আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে নিজেকে ‘এলিট’দের কাতারে নিয়ে গেছে ভারত৷ এবার সেই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষায় ব্যুহ তৈরি করে সামরিক সামর্থ্যে আরও একধাপ উপরে উঠলো তারা৷
গত ১৯শে এপ্রিল আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-৫ এর পরীক্ষা চালিয়েছিলো ভারত৷ পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সর্বোচ্চ ৫০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত৷ এবার সেই ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র যাতে আর নিজেদের দেশে আঘাত হানতে না পারে তার জন্যও আদাজল খেয়ে লেগেছেন ইন্ডিয়ান সামরিক বিজ্ঞানীরা৷ এবং তাতে সফলতাও এসেছে৷ উল্লেখ্য, ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মাত্র কিছুদিন পর পাকিস্তানও মাঝারিপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায়৷ তবে দুই দেশের সামরিক সামর্থ্যে স্পষ্টতই ভারত এগিয়ে৷

চালকবিহীন গাড়ির লাইসেন্স পেল গুগল



চালকবিহীন গাড়ির লাইসেন্স পেল গুগল

ইন্টারনেট সার্চ জায়ান্ট গুগল ক্রমশ অন্যদিকে মনোযোগী হতে শুরু করেছে৷ মহাকাশ গবেষণা থেকে শুরু করে ডিজিটাল চশমা – ক্রমশ একটু যেন ভিন্নভাবে পরিচিত হচ্ছে গুগল৷ এবার তাদের উদ্ভাবন চালকবিহীন গাড়ি৷

গুগল ড্রাইভ, একটি অনলাইন হার্ডডিস্ক

অনলাইনে আপনার প্রয়োজনী ফাইল রাখার জন্য গুগল নিয়ে এসেছে গুগল ড্রাইভ। গুগল ড্রাইভে আপনি আপনার সকল ফাইল, ফটো, জিপ ফাইল রাখতে পারবেন এবং যেকোন স্থানের যেকোন কম্পিউটার থেকে এই ড্রাইভের এক্সেস পাবেন।

প্রাথমিকভাবে গুগল ড্রাইভ আপনাকে ৫ জিবি ডাটা রাখতে দেবে। এর থেকে বেশি প্রয়োজন হলে গুগলের নিকট থেকে আপনাকে জায়গা কিনতে হবে। গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করতে প্রথমে আপনাকে আপনার গুগল একাউন্ডে লগ ইন করতে হবে। এর পর -

কোমল পানীয় পান করার ক্ষতিসমূহ এবং যা করা উচিত



বাজারে হাতের নাগালেই পেয়ে যাবেন নাম জানা – অজানা নানান কোমল পানীয় অর্থাৎ যাকে আমরা আদর করে ডাকি এনার্জি ড্রিকংস। আমরা অনেকেই জানি না যে এই সব এনার্জি ড্রিকংস গুলোতে আসলে কি থাকে। তবে খেতে অবশ্য বেশ মজা পাই। কারণ কোমল পানীয় গুলো আসলে খেতে ভারি মজাদার। কিন্তু প্রশ্ন হলো, নাম কোমল পানীয় হলেও তা কি সত্যি আমাদের দেহের জন্য কোমলীয়? নাহ একদম না। কোমল পানীয় আমাদের দেহের জন্য মারাত্তক ক্ষতি কর। মুলত কোমল পানিতে আছে ফসফরিক এসিড, ক্যাফেইন, সুগার, কার্বন ডাই অক্সাইড, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি। যা মুলত আমাদের দেহের ক্ষতি করার পাশা পাশি কোলেস্ট্রল মানে অতিরিক্ত মেদ বাড়িয়ে দেয়। সহজ কথায় আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। যাই হোক আজ আমি আপনাদের সামনে এই কোমল পানীয়র কিছু বিশেষ ক্ষতিকর বিষয়গুলো তুলে ধরবো।

আপনি জানেন কীঃ ক্যালসিয়াম ওজন কমায়!

ক্যালসিয়াম এমন একটা মিনারেল যা শরীরের চর্বি কমিয়ে ওজনটাকেও কমিয়ে দেয়। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে পারাভিউ ইউনিভার্সিটির গবেষকগণ। বেশ কিছু সংখ্যক মহিলাদের নিয়ে এ পরীক্ষাটি চালানো হয়েছে। গবেষকগণ তাদেরকে বেশি বেশি করে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধি খাবার খাইয়েছেন। অপর আরেকদল মহিলাদেরকে গবেষকগণ স্বাভাবিক খাবার খাইয়েছেন। দেখা গেছে যারা বেশি করে ক্যালসিয়াম খেয়েছেন তাদের ওজন কমেছে বাকিদের তুলনায়।

এনভিদিয়া এবং এএমডির নতুন গ্রাফিক্স সিরিজ

অতি সাম্প্রতিক বিশ্বের অন্যতন প্রধান গ্রাফিক্স চিপ এবং গ্রাফিক্স কার্ড নির্মাতা এনভিদিয়া তাদের পরবর্তি সিরিজ জিটিএক্স ৬০০ নির্মানের এর কথা জানিয়েছেন। এছাড়াও এএমডিও তাদের পরবর্তী সিরিজের গ্রাফিক্স কার্ড বাজারে আনতে যাচ্ছে। বর্তমানে বাজারে এনভিদিয়া র সর্বশেষ গ্রাফিক্স কার্ড টি হচ্ছে জিটিএক্স ৫৯০।

ধারনা করা হচ্ছে, জিটিএক্স ৬০০ গ্রাফিক্স কার্ড এর গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (GPU) টির বেজ হবে, কপার কোর এবং এর ম্যানুফেকচারিং প্রসেস হবে, টি এস এম সি (TSMC)‘র ২৮ ন্যানোমিটার টেকনোলজি। এনভিদিয়া আশা করছে, কেপলার (kepler) টেকনোলজির মাধ্যমে বানানো এই কার্ড দিয়ে তারা গেমারদের হাতে এমন একটি কার্ড তুলে দিতে পারবে, যা কনভেনশনাল যেকোন কার্ড থেকে ঠান্ডা এবং প্রতি ওয়াট এ ৩ থেকে ৪ গুন বেশি পারফর্মেন্স থাকবে ফার্মি (Fermi – বর্তমানের টেকনোলজি) কার্ড থেকে।

গ্রাফিক্স কার্ডের জগতে ঝড় তুলতে আসছে AMD এর ডুয়াল জিপিউ মনস্টার

AMD ডূয়াল জিপিইউ রেডিয়ান সিরিজের এই গ্রাফিক্স কার্ড তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে তারা গ্রাফিক্স কার্ড দুনিয়ায় আধিপত্য বিস্তার করতে চায় । GeForce GTX 680 graphics board যা কিনা বাজারের সব থেকে ভালো গ্রাফিক্স কার্ড। বলতে হবে ছিলো। কেননা এই মাসের ১৭ এপ্রিল বাজারে আসছে   AMD ডূয়াল জিপিইউ রেডিয়ান HD 7990.  তাঁরা এটিকে বলছে ডূয়াল GPU Monster .
undefined
এটির GPU – ( গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট  অথবা বিস্যুয়াল প্রসেসিং ইউনিট ) কোর ক্লক 1 GHz . এর মেমোরি স্পীড 1250 MHz .  এছাড়া এতে আর ও আছে 6GB  GDDR5 memory ( GDDR5  - Graphics Double Data Rate, version 5   ).  এটির ডিজাইন ও চমৎকার। এর প্রাথমিক দাম ধরা হয়েছে 636.62 Euro ।

Wood Work

 

Beautiful Shots

 

The world's most unusual animal friendships

Delicate watermelon carvings by Takashi Itoh

Blogger templates

.