Dariye Acho Tumi Amar Ganer Opare From Ganer Opare

Dariye Acho Tumi Amar Ganer Opare From Ganer Opare

Dariye Acho Tumi Amar Ganer Opare From Ganer Opare










একটি ১৫ সেকেন্ডের পুরস্কারপ্রাপ্ত ভিডিও

একটি ১৫ সেকেন্ডের পুরস্কারপ্রাপ্ত ভিডিও

একটি ১৫ সেকেন্ডের পুরস্কারপ্রাপ্ত ভিডিও

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা





এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা
ফেরিওয়ালা

আয়না আছে চিরুনি আছে
নেবে যদি এসো কাছে
আয়না আছে চিরুনি আছে, আছে কাঁচের চুড়ি
স্নো পাউডার আলতা সাবান মিলবে না তার জুড়ি
কারো আছে চুলের ফিতা রঙ্গিন পুঁতির মালা
ফেরিওয়ালা

যার যার হাতে ভাগ্য দেবে বুঝে নিলাম ভাই
সব জিনিসের মূল্য আছে মানুষের দাম নাই

ভাই বন্ধু সবাই শোনো
মিছে এতো ভাবছো কেন?
ভাই বন্ধু সবাই শোনো, শোনো খোকাখুকি
সস্তা দামে কিনবে যদি এসো গরীব-দুখী
সবার মুখের হাসি দেখে ভুলবো মনের জ্বালা
ফেরিওয়ালা

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা





এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা
ফেরিওয়ালা

আয়না আছে চিরুনি আছে
নেবে যদি এসো কাছে
আয়না আছে চিরুনি আছে, আছে কাঁচের চুড়ি
স্নো পাউডার আলতা সাবান মিলবে না তার জুড়ি
কারো আছে চুলের ফিতা রঙ্গিন পুঁতির মালা
ফেরিওয়ালা

যার যার হাতে ভাগ্য দেবে বুঝে নিলাম ভাই
সব জিনিসের মূল্য আছে মানুষের দাম নাই

ভাই বন্ধু সবাই শোনো
মিছে এতো ভাবছো কেন?
ভাই বন্ধু সবাই শোনো, শোনো খোকাখুকি
সস্তা দামে কিনবে যদি এসো গরীব-দুখী
সবার মুখের হাসি দেখে ভুলবো মনের জ্বালা
ফেরিওয়ালা

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা





এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা
ফেরিওয়ালা

আয়না আছে চিরুনি আছে
নেবে যদি এসো কাছে
আয়না আছে চিরুনি আছে, আছে কাঁচের চুড়ি
স্নো পাউডার আলতা সাবান মিলবে না তার জুড়ি
কারো আছে চুলের ফিতা রঙ্গিন পুঁতির মালা
ফেরিওয়ালা

যার যার হাতে ভাগ্য দেবে বুঝে নিলাম ভাই
সব জিনিসের মূল্য আছে মানুষের দাম নাই

ভাই বন্ধু সবাই শোনো
মিছে এতো ভাবছো কেন?
ভাই বন্ধু সবাই শোনো, শোনো খোকাখুকি
সস্তা দামে কিনবে যদি এসো গরীব-দুখী
সবার মুখের হাসি দেখে ভুলবো মনের জ্বালা
ফেরিওয়ালা

এই শহরে আমি যে এক নতুন ফেরিওয়ালা
হরেক রকম স'দা নিয়ে ঘুরি সারাবেলা

Numa Numa

Numa Numa

Numa Numa

Numa Numa

Numa Numa

Numa Numa

Badla Dine Mone Pore

Badla Dine Mone Pore

Badla Dine Mone Pore

Numa Numa

এই লোকের নাম Gary William Brolsma , জন্ম ১৯৮৬ সালে নিউ জার্সিতে। যদিও এই নামের চেয়ে পুরা দুনিয়াতে তাকে কেবল “ নুমা নুমা ব্যাটা” ( the NUMA NUMA guy) বলেই লোকজন বেশী চেনে !!
২০০৪ সালে শেষের দিকে এই গ্যারি একদিন অলস সময়ে পিসির সামনে বসে ওয়েব ক্যামে O-Zone নামে এক Moldovan পপ ব্যান্ডের একটা গানের সাথে নিজের ঠোট মিলাচ্ছিলেন !! গান টার টাইটেল ছিল "Dragostea din tei" , তবে গানের মাঝের এক লাইনের কারনে “নুমা নুমা” নামেই বেশি পরিচিত।



ব্যাস, এক অলস সময়ের এই ঝাপসা ভিডিও দিয়েই তার ভাগ্য খুলে গেলো। এই ভিডিও ইউটিউবে কয়েক কোটিবারের মত দেখা হয়েছে , মুলত তার চেহারার মজার এক্সপ্রেশন এর কারনেই। আর কপাল বোধ হয় একেই বলে, এই সামান্য এক ভিডীও তাকে আক্ষরিক অর্থেই তারকা খ্যাতি এনে দিয়েছে ।
আসলে মানুষের ঝোক ও কখন কোন দিকে যায় বলা যায় না, তবে ভিডিও টা দেখে আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে দারুন মজাই পেয়েছি বলা যায়


এই ভিডিও হিট হবার পরে গ্যারিকে আর ফিরে তাকাতে হয় নি, এই ভিডিওর আরো গোটাকয়েক ভার্শন এনেছেন,


তিনি vh1 এর ইন্টারনেটের সেরা ৪০ তারকার মধ্যে প্রথম স্থান জিতেছেন


এই একটা অলস সময়ের খেয়ালের বশে করা ঝাপসা ভিডিও যে তাকে কোথায়ে পৌছে দিয়েছে , আরো জানতে উইকির পেজ টা ঘুরে আসতে পারেন,এছাড়া ইউটিউবে এখন নুমা নুমা নামে আলাদা নেটওয়ার্কও খোলা হয়েছে !!



এছাড়া গিনেজ বুকেও আসল নুমা নুমা গানটার জন্য রেকর্ড করেছেন
এই ভিডিওর দেখা দেখি এর বহু প্যারোডী বের হয়েছে, তার মধ্যে বেশ মজার একটা প্যারোডী হল ওসামা বিন লাদেনের নুমা নুমা ড্যান্স 



Numa Numa

এই লোকের নাম Gary William Brolsma , জন্ম ১৯৮৬ সালে নিউ জার্সিতে। যদিও এই নামের চেয়ে পুরা দুনিয়াতে তাকে কেবল “ নুমা নুমা ব্যাটা” ( the NUMA NUMA guy) বলেই লোকজন বেশী চেনে !!
২০০৪ সালে শেষের দিকে এই গ্যারি একদিন অলস সময়ে পিসির সামনে বসে ওয়েব ক্যামে O-Zone নামে এক Moldovan পপ ব্যান্ডের একটা গানের সাথে নিজের ঠোট মিলাচ্ছিলেন !! গান টার টাইটেল ছিল "Dragostea din tei" , তবে গানের মাঝের এক লাইনের কারনে “নুমা নুমা” নামেই বেশি পরিচিত।



ব্যাস, এক অলস সময়ের এই ঝাপসা ভিডিও দিয়েই তার ভাগ্য খুলে গেলো। এই ভিডিও ইউটিউবে কয়েক কোটিবারের মত দেখা হয়েছে , মুলত তার চেহারার মজার এক্সপ্রেশন এর কারনেই। আর কপাল বোধ হয় একেই বলে, এই সামান্য এক ভিডীও তাকে আক্ষরিক অর্থেই তারকা খ্যাতি এনে দিয়েছে ।
আসলে মানুষের ঝোক ও কখন কোন দিকে যায় বলা যায় না, তবে ভিডিও টা দেখে আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে দারুন মজাই পেয়েছি বলা যায়


এই ভিডিও হিট হবার পরে গ্যারিকে আর ফিরে তাকাতে হয় নি, এই ভিডিওর আরো গোটাকয়েক ভার্শন এনেছেন,


তিনি vh1 এর ইন্টারনেটের সেরা ৪০ তারকার মধ্যে প্রথম স্থান জিতেছেন


এই একটা অলস সময়ের খেয়ালের বশে করা ঝাপসা ভিডিও যে তাকে কোথায়ে পৌছে দিয়েছে , আরো জানতে উইকির পেজ টা ঘুরে আসতে পারেন,এছাড়া ইউটিউবে এখন নুমা নুমা নামে আলাদা নেটওয়ার্কও খোলা হয়েছে !!



এছাড়া গিনেজ বুকেও আসল নুমা নুমা গানটার জন্য রেকর্ড করেছেন
এই ভিডিওর দেখা দেখি এর বহু প্যারোডী বের হয়েছে, তার মধ্যে বেশ মজার একটা প্যারোডী হল ওসামা বিন লাদেনের নুমা নুমা ড্যান্স 



Numa Numa

এই লোকের নাম Gary William Brolsma , জন্ম ১৯৮৬ সালে নিউ জার্সিতে। যদিও এই নামের চেয়ে পুরা দুনিয়াতে তাকে কেবল “ নুমা নুমা ব্যাটা” ( the NUMA NUMA guy) বলেই লোকজন বেশী চেনে !!
২০০৪ সালে শেষের দিকে এই গ্যারি একদিন অলস সময়ে পিসির সামনে বসে ওয়েব ক্যামে O-Zone নামে এক Moldovan পপ ব্যান্ডের একটা গানের সাথে নিজের ঠোট মিলাচ্ছিলেন !! গান টার টাইটেল ছিল "Dragostea din tei" , তবে গানের মাঝের এক লাইনের কারনে “নুমা নুমা” নামেই বেশি পরিচিত।



ব্যাস, এক অলস সময়ের এই ঝাপসা ভিডিও দিয়েই তার ভাগ্য খুলে গেলো। এই ভিডিও ইউটিউবে কয়েক কোটিবারের মত দেখা হয়েছে , মুলত তার চেহারার মজার এক্সপ্রেশন এর কারনেই। আর কপাল বোধ হয় একেই বলে, এই সামান্য এক ভিডীও তাকে আক্ষরিক অর্থেই তারকা খ্যাতি এনে দিয়েছে ।
আসলে মানুষের ঝোক ও কখন কোন দিকে যায় বলা যায় না, তবে ভিডিও টা দেখে আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে দারুন মজাই পেয়েছি বলা যায়


এই ভিডিও হিট হবার পরে গ্যারিকে আর ফিরে তাকাতে হয় নি, এই ভিডিওর আরো গোটাকয়েক ভার্শন এনেছেন,


তিনি vh1 এর ইন্টারনেটের সেরা ৪০ তারকার মধ্যে প্রথম স্থান জিতেছেন


এই একটা অলস সময়ের খেয়ালের বশে করা ঝাপসা ভিডিও যে তাকে কোথায়ে পৌছে দিয়েছে , আরো জানতে উইকির পেজ টা ঘুরে আসতে পারেন,এছাড়া ইউটিউবে এখন নুমা নুমা নামে আলাদা নেটওয়ার্কও খোলা হয়েছে !!



এছাড়া গিনেজ বুকেও আসল নুমা নুমা গানটার জন্য রেকর্ড করেছেন
এই ভিডিওর দেখা দেখি এর বহু প্যারোডী বের হয়েছে, তার মধ্যে বেশ মজার একটা প্যারোডী হল ওসামা বিন লাদেনের নুমা নুমা ড্যান্স 



I Love Living Life. I Am Happy.

I Love Living Life. I Am Happy.

I Love Living Life. I Am Happy.

Cute Girl Dance

Cute Girl Dance

Cute Girl Dance

Animated Gif - সিনেমাগ্রাফি ছবি

পেজটি পুরো লোড হলে তবেই ভালোভাবে দেখতে পাবেন.............









.. যে সকল কারণে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হতে পারে!

ফেসবুকের মাধ্যমে প্রতিদিন সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করছেন বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। শত শত বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত। একদিন ফেসবুকে না ঢুকলে ভালো লাগে না। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো ফেসবুক যেকোনো সময় বিনা নোটিশে আপনার এই শখের একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে পারে। আর তাই আমাদের সবারই সতর্ক থাকা উচিত এবং জানা থাকা উচিত কি কারণে ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হতে পারে।


পর্নোগ্রাফি : এটি ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার একটি অন্যতম প্রধান কারণ। আপনার ফেসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও আপনি যদি এই ধরনের কোনো ছবি বা ভিডিও ব্যবহার করেন, তাহলে ফেসবুক আপনার একাউন্ট বন্ধ করবে কোনো এবিউজ রিপোর্ট অথবা নোটিশ ছাড়াই।



ভাষার অপব্যবহার : স্টাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদানের সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করলে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে। এতে একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

ভুয়া প্রোফাইল : আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোনো সেলিব্রেটি অথবা অন্য কারও নাম ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার একাউন্ট বন্ধ করা হবে খুব তাড়াতাড়ি।

হুমকি দেওয়া : কাউকে হুমকি দেওয়ার জন্য কখনই আপনার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করবেন না। এমনকি মজা করার জন্য হলেও না। ফেসবুক এই বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে নেয় এবং খুব দ্রুত একাউন্ট সাসপেন্ড করে দেয়।

স্প্যামিং করা : শুধু ফেইসবুক নয়, পুরা ইন্টারনেট জগৎ এটিকে ঘৃণা করে। আপনার পণ্য বা ওয়েবসাইট প্রোমোট করার জন্য ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার না করাই ভালো। তবে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত এটি করা যেতে পারে যেটি স্প্যামিংয়ের পর্যায়ে পড়ে না।

অতিরিক্ত বন্ধু রিকোয়েস্ট : প্রতিদিন ২০টির বেশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবেন না। যত কম হয় ততই ভালো। ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার এটি আরেকটি অন্যতম কারণ।

অনেক গ্রুপে জয়েন করা : খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাই ভালো। ফেসবুক এটি ভালো চোখে দেখে না। আর গ্রুপগুলো থেকে ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয়ে যাবে প্রতিদিন।

অতিরিক্ত ম্যাসেজ : আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল অথবা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন, তাহলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর একই ম্যাসেজ বারবার দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন করে দিন। না হলে ফেসবুক এটি স্প্যাম হিসেবে ধরবে। ফেসবুক ব্যবহারের সময় এই বিষয়গুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার কোনো আশঙ্কা থাকবে না। আর ফেসবুক ব্যবহারও হয়ে উঠবে মজার ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।

3) যাদের ইন্টারনেট স্পিড কম তাদের জন্য পেজ দ্রুত লোড করার একটি টিপস এবং ফেসবুক সম্পর্কিত একটি টিপস

যাদের ইন্টারনেট স্পিড কম তাদের কোন সাইটে ঢোকার সময় হা করে বসে থাকতে হয়। আমার মত যাদের নেট স্পিড ৩ কেবি/সেকেন্ড পার হয় না তাদের জন্য ফায়ারফক্সের একটা টিপস দিচ্ছি। 

আপনি ফায়ারফক্সের ক্যাশ বাড়াতে পারেন এতে ওয়েব সাইট দ্রুত লোড হবে। কারন ক্যাশে কোন ওয়েব সাইটে যে সব জিনিস বার বার লোড করতে হয় সেগুলো সংরক্ষন করে। এতে ঐ ওয়েব সাইট চালু করলে ইন্টারনেট থেকে শুধু যে গুলো পরিবর্তন হয় বেশীর ভাগ সময় শুধু লেখাই পরিবর্তন হয় সেগুলো লোড করে। এতে নেটের উপর চাপ কমে এবং আপনার কাছে মনে হবে ওয়েব সাইট দ্রুত লোড হয়েছে। ক্যাশ বাড়ানোর জন্য ফায়ারফক্সের Tools থেকে Options এ ক্লিক করুন। তারপর Advanced ট্যাব থেকে Network ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার Use up to বক্সে 256 বা আপনি যত মেগাবাইট ক্যাশের সাইজ দিতে চান দিয়ে OK তে ক্লিক করুন। ক্যাশ যত বড় হবে তত বেশী ওয়েব সাইট আপনার ক্যাশে জমা হতে পারবে।

ফেসবুকের জন্য এবার একটি টিপস দেই। যারা ফেসবুকে চ্যাট করেন না, শুধু নিউজ ফিড দেখেন তারা ফেসবুক m.facebook.com ঠিকানা দিয়ে ফেসবুকে ঢুকতে পারেন। এতে আপনার নেট স্পিড কম হলেও দেখবেন কত দ্রুত চালু হবে। m.facebook.com হল ফেসবুকের মোবাইল ভার্সন। আর আপনি চ্যাট করার জন্য ডিগসবাই (Digsby) ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনি কম নেট ইউজ করে শান্তি মত চ্যাট করতে পারবেন। কারন ডিগসবাই খুব কম নেট ইউজ করে।

2) হ্যাকারদের ভয়াবহ হামলার মুখে বিশ্ব

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধরনের ও ভয়াবহ ধারাবাহিক সাইবার আক্রমণের শিকার। নিরাপত্তা সংস্থা ম্যাকাফির নতুন অনুসন্ধানের রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে। সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ও ধারাবাহিক সাইবার হামলা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। হ্যাকাররা ৭২টি সরকারি ও বেসরকারি 


সংস্থার নেটওয়ার্কে গোপনে অনুপ্রবেশ করে ও সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নেয়। এর মধ্যে রয়েছে জাতিসংঘও। তাছাড়া রয়েছে বিশ্বের নামী-দামি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এতে বলা হয়েছে, সাইবার নিরাপত্তা সংস্থা ম্যাকাফি হ্যাকারদের এ গোপন অনুপ্রবেশের ঘটনা জানতে পারে। সংস্থাটির কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, তারা বিশ্বাস করেন, ধারাবাহিক এ হ্যাকিংয়ের ঘটনার অন্তরালে একটি রাষ্ট্রের হ্যাকাররা সক্রিয়। তবে, সাইবার হামলা চালানোর পেছনে কোন দেশের ভূমিকা রয়েছে। তা তারা জানায়নি। অবশ্য, একজন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ চীনের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রাপ্ত তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত সে দিকেই নির্দেশ করে। ৫ বছরে ধারাবাহিক হ্যাকিং অভিযানের শিকার দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম ও কানাডা। সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে রয়েছে, দ্য এসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশন্স (এএসইএএন); দ্য ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটি (আইওসি); দ্য ওয়ার্ল্ড এন্টিডোপিং এজেন্সি; ও ছোট-বড় বহু কোম্পানি। ম্যাকাফি জানিয়েছে, জাতিসংঘ ২০০৮ সালে এ রকম একটি হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছিল। সেবার জেনেভার ইউএন সেক্রেটারিয়েটের সুরক্ষিত কম্পিউটার সিস্টেমে সাইবার হামলা চালিয়েছিল হ্যাকাররা। ২ বছর হ্যাকাররা লুকিয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করার পর নীরবে বহু গুরুত্বপূর্ণ ও গোপনীয় তথ্য সরিয়ে ফেলেছিল। গতকাল প্রকাশিত ১৪ পৃষ্ঠার এক রিপোর্টে ম্যাকাফির হুমকি অনুসন্ধানকারী সংস্থার ভাইস-প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি অ্যালপেরোভিচ লিখেছেন, এতোগুলো প্রতিষ্ঠানকে সাইবার হামলার শিকার হতে দেখে আমরাও বিস্মিত। অপরাধী এসব হ্যাকারের ঔদ্ধত্য ও সাহস দেখে আমরা হতবাক। ওই রিপোর্টে তিনি লিখেছেন, চুরি হয়ে যাওয়া এ তথ্য-উপাত্তগুলোকে কিভাবে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে- সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। এতে বলা হয়েছে, যদি এর একটি সামান্য অংশও অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে ব্যবহৃত হয়, তবে তার জন্য বিশাল হুমকির মুখে পড়তে হবে। অপরাধীরা যদি চুরি করার তথ্যগুলোকে আরও উন্নত পণ্যসামগ্রী প্রস্তুতের উদ্দেশে বা কোন ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করতে ব্যবহার করে, তবে তাতে একটি বিরাট ও অপূরণীয় অংকের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। এদিকে এ বছরের মার্চে ম্যাকাফি হ্যাকিং অভিযানের পরিধি ও বিস্তার সম্পর্কে জানতে পেরেছে। নিরাপত্তা ভেঙে হ্যাকিংয়ের ঘটনা ২০০৬ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ধীরে ধীরে এতোটা ব্যাপক আকার ধারণ করতে শুরু করে। তবে এখনও হ্যাকিংয়ের আরও অনেক ঘটনা অজানা রয়ে গেছে। এদিকে ম্যাকাফি বলেছে, হ্যাকাররা রিমোট অ্যাকসেস টুল্‌ (আরএটি) বা দূরবর্তী কম্পিউটারের নেটওয়ার্কে ঢুকে পড়ার বিশেষ একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, যা নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরাও ব্যবহার করে থাকেন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, কিছু কিছু সাবাইবার হামলা শুধু এক মাস স্থায়ী ছিল। তবে, সবচেয়ে দীর্ঘ সময় যে সাইবার আক্রমণটি হয়েছিল, সেটির স্থায়িত্ব ছিল ২৮ মাস। এ হামলাটি হয়েছিল অলিম্পিক কমিটি অব অ্যানআনআইডেন্টিফাইড এশিয়ান নেশন সংস্থাটির উপর। এ প্রসঙ্গ দিমিত্রি অ্যালপেরোভিচ বলেছেন, বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও সরকারি সংস্থাগুলো প্রতিদিন ছিনতাই ও লুণ্ঠনের শিকার হচ্ছে। তিনি বলেন, তারা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি হারাচ্ছে। অসাধু ও অসৎ প্রতিদ্বন্দ্বীদের হাতে দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চলে যাচ্ছে। অ্যালপেরোভিচ আরও বলেন, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি চুরি হওয়ার ক্ষেত্রে এটাই ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ঘটনা। তিনি বলেছেন, যে পর্যায়ে এ ধরনের হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটছে, তা সত্যিকার অর্থেই অত্যন্ত ভয়াবহ।

1) নিজের চেষ্টায় যারা কোটিপতি

তারা হতে পারেন বয়সে যুবক। নানাভাবে বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়ায় আলোচিত। তারা নিজের চেষ্টায় বানিয়েছেন কোটি কোটি ডলার। এক সময় ছুটতেন অর্থের পেছনে। কিন্তু এখন অর্থ ছুটে তাদের পেছনে। নিজের চেষ্টায় এমন কোটিপতি হয়ে ওঠা ৭ যুবকের কথা এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।





ইয়ুসাকু মায়েজাওয়া
তিনি একসময় সিডি বিক্রি করে বেড়াতেন। সাবেক এক রক সংগীতশিল্পী। ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে তিনি অনলাইনে টি-শার্ট বিক্রি শুরু করেন। তখন ই-কমার্সে অধিক সফল প্রতিষ্ঠান জোজোটাউন (Zozotown) এর পাশাপাশি তিনি শুরু করেন একটি কোম্পানি। এর নাম দেন স্টার্ট টুডে। এই কোম্পানিটি স্থাপিত হয় ২০০৫ সালে। এর পরে প্রতি বছরে এর পরিধি দ্বিগুণ আকারে বাড়তে থাকে। এখন জোজোটাউনের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ৩০ লাখের ওপরে। মায়েজাওয়ার বয়স এখন ৩৫। এরই মধ্যে বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও তার অর্থের পরিমাণ ফুলেফেঁপে উঠছে।






মার্ক জুকারবার্গ
তার বয়স মাত্র ২৬ বছর। এই বয়সেই তিনি ই-দুনিয়ায় গড়ে তুলেছেন এক সাম্রাজ্য। তিনি হার্ভার্ডের ছাত্র। এক সময় তিনি বানিয়ে ফেলেছিলেন ক্ষুদ্র পরিসরে একটি ওয়েবসাইট। তার নাম দিয়েছিলেন ফেসবুক। এ নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। তবে এর সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটটি নির্মাণের পিছনে জুকারবার্গের যে কঠোর শ্রম ও মস্তিষ্কের শক্তি প্রয়োজন হয়েছিল তা ততক্ষণে অনেকেই জানেন না। ধীরে ধীরে তিনি পরিচিত হয়ে উঠেছেন। তার ফেসবুক এখন সারা বিশ্বের ছোট্ট শিশু পর্যন্ত ব্যবহার করে। তিনি এরই মধ্যে ১৩৮০ কোটি ডলারের মালিক হয়ে গেছেন। এই বিশাল আয় থেকে তিনি মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় দান করেন। সমপ্রতি তিনি ঘোষণা দিয়েছেন তার জীবদ্দশায় অথবা মৃত্যুর আগে অর্জিত সম্পদের অর্ধেক বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় দান করে যাবেন।








ইয়োশিকাজু তানাকা
তার বয়স মাত্র ৩৪। তিনি মার্ক জুকারবার্গকে দেখে সামাজিক ওয়েবসাইট গড়েছেন। এর নাম গ্রি (Gree)। এরই মধ্যে এই ওয়েবসাইটটি জাপান মাত করে দিয়েছে। আর এর ফলে ৩৪ বছর বয়সী তানাকার অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২২০ কোটি ডলার। তিনি এখানেই থামতে চান না। তিনি সাইটটির বিস্তার ঘটিয়ে দিতে চান সারাবিশ্বে। এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন গ্রি’র একটি নতুন অফিস খুলবেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। এখানে উল্লেখ্য, গ্রি এক ধরনের খেলার প্রকাশ থেকে এসেছে।






ডাস্টিন মোস্কোভিট্‌জ
তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গের চেয়ে মাত্র ৮ দিনের ছোট। তারও বয়স ২৬ বছর। তিনি জুকারবার্গের হার্ভার্ডের রুমমেট ছিলেন। ফেসবুকের তিন নম্বর চাকরিজীবী ছিলেন তিনি। ফেসবুকের প্রথম চিফ টেকনোলজি অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ভাইস প্রেসিডেন্ট অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন। এরই মধ্যে তিনি ২৭০ কোটি ডলারের মালিক হয়ে গেছেন। ২০০৮ সালে তিনি ফেসবুক ছাড়েন। এরপর নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন। এর নাম দেয়া হয়েছে আসানা (Asana)।








ওলেগ বাখমাতইয়ুক
তার বয়স ৩৫ বছর। তিনি ইউক্রেনে সবচেয়ে বেশি মুরগির ডিম উৎপাদন করেন এবং তা রপ্তানি করেন। তিনি আভাঙ্গার্ড-এর বেশির ভাগের মালিক। এর আগে তিনি দেশের গ্যাস ও তেল ইন্ডাস্ট্রিজে কাজ করতেন। সেখান থেকে তিনি নিজেই ফিরে গিয়ে ডিম উৎপাদনে লেগে যান। এক পর্যায়ে তিনি ভাবলেন, এই ডিম বিশ্বের অন্যান্য স্থানেও ছড়িয়ে দিতে হবে। সেখান থেকেই তার ভাগ্য খুলে যায়।








সার্গেই ব্রিন
৩৮ বছর বয়সী এই তরুণের নাম আমরা অনেকে না-ও জানতে পারি। কিন্তু তার বানানো ওয়েবসাইট আজ আমরা ব্যবহার করছি। তিনি রাশিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন কম্পিউটার সায়েন্টিস্ট এবং ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। বলা হয়, এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইন্টারনেট কোম্পানি। এ বছরের হিসাব অনুযায়ী তার ব্যক্তিগত অর্থের পরিমাণ ১৯৮০ কোটি ডলার।








সিয়াওফেং পেং
তিনি ৩৬ বছর বয়সী যুবক। সূর্যরশ্মিকে ব্যবহার করে অর্থের খনি বানিয়েছেন। তিনি এলডিকে সোলার কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী অফিসার। ২০০৫ সালের জুলাইয়ে তিনি এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। তা বিকশিত হয় ২০০৭ সালে। এখনও এই কোম্পানির অর্থের পরিমাণ ১৮০ কোটি ডলার। তার মধ্যে পেং-এর নিজের অর্থের পরিমাণ ১৫০ কোটি ডলার।

৫ই নভেম্বর ফেসবুক ধ্বংসের অঙ্গীকার

আগামী ৫ই নভেম্বর ফেসবুক ধ্বংসের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে হ্যাকিং সংস্থা অ্যানোনিমাস। হ্যাকাররা এদিন সাইবার হামলা পরিচালনার মাধ্যমে ফেসবুকের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে। এর নাম দেয়া হয়েছে অপারেশন ফেসবুক বা ফেসবুক ধ্বংস অভিযান। একটি ভিডিওর মাধ্যমে এ হুমকি দেয়া হচ্ছে।

 অ্যানোনিমাসের কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বা প্রতারণার আশ্রয় নিচ্ছে। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানকে ফেসবুক ব্যবহারকারী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করছে। ওই ভিডিওতে অ্যানোনিমাসের লোগোর একটি ছবি রয়েছে। একটি ডিজিটাল কণ্ঠস্বর সতর্ক করে বলছে, ফেইসবুককে ধ্বংস করে দেয়া হবে। শুধু তাই নয়, সম্ভাব্য হ্যাকারদেরও ফেসবুক ধ্বংসের ব্যাপারে উৎসাহ যোগানো হচ্ছে ভিডিওটির মাধ্যমে। এতে বলা হচ্ছে, ফেসবুক ধ্বংস অভিযানে আপনিও যোগ দিন। আর আপনার ব্যক্তিগত স্বার্থ সুরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্যই তা করুন। এতে আরও বলা হয়েছে, বিভিন্ন সরকারি সংস্থার কাছে ফেসবুক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিক্রি ও পাচার করছে। শুধু তাই নয়, ফেসবুক বিভিন্ন নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার কাছে গোপনে তথ্য সরবরাহ করছে। ফলে বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে তারা মানুষের ওপর নজরদারি করতে পারছে। মিশর ও সিরিয়ার মতো কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের অধীনে এসব নিরাপত্তা সংস্থাগুলো কাজ করছে। এতে বলা হয়েছে, ফেসবুকে আপনি যাই করবেন, তার সবগুলো তথ্যই এতে থেকে যায়। আপনি ব্যক্তিগতভাবে পরিবর্তন করলেও এর কোন সুরাহা সম্ভব নয়। অবশ্য ভিডিওটি নিছক মজা করার উদ্দেশ্যে ছাড়া হয়েছে নাকি তা সত্যিকার অর্থেই কোন হুমকি- সে বিষয়টি নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। হ্যাকিং গ্রুপ অ্যানোনিমাসের এক কর্মকর্তা ভিডিওটিকে নিছক গুজব রটানোর উদ্দেশ্যে ছাড়া হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মন্তব্য করেছিলেন। তিনি বলেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে হ্যাকিং গ্রুপটির কোন সম্পৃক্ততা নেই। কয়েক ঘণ্টা পরে এ বিবৃতিতে পরিবর্তন এনে বলা হয়, অ্যানোনিমাসের ক’জন সদস্য এ ফেসবুক অপারেশনের পরিকল্পনা করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, তার মানে এই নয় যে, অ্যানোনিমাস হ্যাকিং গ্রুপের সব সদস্যই এ অভিযানের সঙ্গে একমত।

Dust | Motion Effect




Dust | Motion Effect Simulation........................












View Full screen



































Troubleshoot help:



















The applet is tested and working with Firefox, Opera and Internet Exporer with Java plugin.
Found out that applet is not working with Chrome on some systems.



If applet is not running in a browser window try to:


1. reload page and wait a while, if it doesn't help,

2. delete browsers cache and restart browser, if this doesn't help,

3. download latest Java from here for windows or manually from here for all operating systems and reload page. Test if you have installed latest Java plugin here.

4. use Firefox or Opera instead of Internet Exporer (you have to allow active content in IE).




Magic_Effect Simulation........................




Magic_Effect Simulation........................












View Full screen























Troubleshoot help:













The applet is tested and working with Firefox, Opera and Internet Exporer with Java plugin.
Found out that applet is not working with Chrome on some systems.



If applet is not running in a browser window try to:


1. reload page and wait a while, if it doesn't help,

2. delete browsers cache and restart browser, if this doesn't help,

3. download latest Java from here for windows or manually from here for all operating systems and reload page. Test if you have installed latest Java plugin here.

4. use Firefox or Opera instead of Internet Exporer (you have to allow active content in IE).




Fluid Water Simulation




Fluid Water Simulation........................









View Full screen




Water - create water
Oil

- create oil, lighter and higher viscosity than water
Foam

- create foam, very light with high viscosity
P - Pipe

- create water, oil or foam pipe
Sewer

- create sewer, if you want to remove liquid
Mix

- use for mixing liquids [alt. right mousebutton]
Remove

- removes liquid, pipes, sewers, ducks

Wall


- draw colission Walls
Delete W.

- delete colission Walls

Air


- draw Air Emitter (visible when edited)
Delete A.

- delete Air Emitter (visible when edited)

Duck


- add three yellow ducks

Grid


- use Grid for drawing straight lines
[Particle Bar]


- shows number of particles on scene
Limit

- 30fps limit [on|off]
Del All Liquid

- delete all liquid
Delete Scene

- clear everything

Particle bar


shows a number of particles on scene. Maximum is
8000 and default framerate is 40fps. If the framerate is lower than
35fps bar is greyed out and if the framerate is lower than 30fps you
can't create more particles. You can turn on/off this feature with Limit button.


(for example on Core2Duo E8200 2.6GHz you can create 8000 particles, Core2Duo P8400 2.2GHz - 3500 particles,
Pentium4 2.8GHz - 2000 particles at 30fps)










Troubleshoot help:









The applet is tested and working with Firefox, Opera and Internet Exporer with Java plugin.
Found out that applet is not working with Chrome on some systems.



If applet is not running in a browser window try to:


1. reload page and wait a while, if it doesn't help,

2. delete browsers cache and restart browser, if this doesn't help,

3. download latest Java from here for windows or manually from here for all operating systems and reload page. Test if you have installed latest Java plugin here.

4. use Firefox or Opera instead of Internet Exporer (you have to allow active content in IE).




Blogger templates

.