সেটি ছিল উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিককার কথা, যখন ডাইনোসরের প্রথম জীবাশ্ম আবষ্কৃত হয়।এরপর সারা পৃথিবীতে পর্বত বা শিলায় আটকা পড়ে থাকা ডাইনোসরের কঙ্কাল আবিষ্কৃত হতে থাকে। ডাইনোসর এই পৃথিবী নামক গ্রহের প্রাগৈতিহাসিক অধিবাসী।যারা প্রায় ১৬০ মিলিয়ন বছর ধরে পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে।আর আজকের আধুনিক পাখিরা থেরোপোড ডাইনোসরদের সরাসরি বংশধর বলে ধারনা করা হয়।ডাইনোসর’ নামটি এসেছে গ্রিক ভাষা থেকে যার অর্থ “ভয়ঙ্কর টিকটিকি”। ১৮৪২ সালে ইংরেজ জীবাশ্মবিদ রিচার্ড ওয়েন ওদের অমন বিদঘুটে নামটি দেন।


এটি ফ্রান্সের একটি রেলওয়ে লাইন।। ছবি দেখেই তো ভয়ে হাঁটু কাপাকাপি শুরু হয়ে গেছে।। এই ট্রেনে বসলে নির্ঘাত হার্ট ফেল।।
ম্যালওয়ার ভাইরাস 'মিলিসেনসো'-র আক্রমণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী কর্পোরেট অফিসগুলো। ভাইরাসটির আক্রমণে লাখ লাখ অফিস প্রিন্টার প্রিন্টিং কমান্ড ছাড়াই অপ্রয়োজনীয় এবং এলোমেলো লেখা কাগজে প্রিন্ট শুরু করায় অর্থনৈতিক এবং প্রশাসনিকভাবে বিপাকে পড়েছে শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেট অফিসগুলো। খবর বিবিসির।
ভাবছো হিরোশিমা দিবস কী! উত্তর দেওয়ার আগে জিজ্ঞেস করে নিই একটা প্রশ্ন, তোমরা কি কেউ জাপানের হিরোশিমা শহরে বেড়াতে গিয়েছো? অবশ্য না গিয়ে থাকলেও ক্ষতি নেই। টেলিভিশন আর ইন্টারনেটেই তোমরা জেনে নিতে পারবে হিরোশিমার গল্প। নিশ্চয়ই এরই মধ্যে কেউ কেউ জেনেও নিয়েছো। আর এবারের কিডজেই তো আমরা হিরোশিমা শহরের এক মর্মান্তিক সত্যি ঘটনা নিয়ে লিখছি।









মনে আছে, সেই কুৎসিত হাঁসের ছানার গল্পটা? কিংবা থাম্বেলিনা গল্পটা? স্নো হোয়াইট অথবা ছোট্ট মৎস্যকুমারীর গল্প? বলবে, বারে! এসব গল্প কে না জানে? এগুলোর কথা আবার নতুন করে বলার কী আছে? না, আজ ওই গল্পগুলোর কথা বলবো না, বলবো ওই গল্পগুলোর লেখকের কথা। নাম তার হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসন। ডেনিশ, মানে ডেনমার্কের এই লেখক তার রূপকথাগুলোর জন্যই অমর হয়ে আছেন। তাই বলে কিন্তু ভেবো না, তিনি অন্য কিছু লেখেননি; তার বিখ্যাত কিছু কবিতাও আছে। তার সবচেয়ে বিখ্যাত কবিতাটার নাম জেগ এর এন স্ক্যান্ডিনেভ, ইংরেজি করলে হয়- আই এম এ স্ক্যান্ডিনেভিয়ান।