Morse Code মোর্স কোডঃ বিপদে যোগাযোগের পদ্ধতি

|
মোর্স কোড সম্পর্কে অনেকেই শুনেছি। এই কোড সম্পর্কে জানা থাকলে এবং এটি আয়ত্তে আনতে পারলে বিপদে অনেক সময়ই কাজে লাগাতে পারব। স্যামুয়েল মোরস (১৭৯১-১৮৭২) সর্বপ্রথম ১৮৩৫ সালে মোর্স কোদ আবিষ্কার করেন। মোর্স কোডের সাহায্যে কোন ভাষার বর্ণকে কোডে রূপান্তরের দ্বারা টেলি-যোগাযোগ করা হয়।
স্যামুয়েল মোর্স
 
প্রথম মোর্স কোড বার্তাটি ছিল, “What hath god wrought?” এটি ওয়াশিংটন থেকে বাল্টিমোরে পাঠানো হয়েছিল।
মোর্স কোড আলো, পালস, রেডিও সিগন্যাল, শব্দের সাহায্যে প্রেরণ করা যায়।
রেডিও যোগাযোগের জন্য মোর্স কোড প্রথম দিকে ব্যপক ব্যবহৃত হত। এমনকি বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকেও টেলিগ্রাফ লাইন, সমুদ্রের নিচে কেবল এবং রেডিও সার্কিটে দ্রুত গতির যোগাযোগ করা হত মোর্স কোডের সাহায্যে।
পেশাগত যাদের খুব ভাল দক্ষতা থাকতে হয়ঃ
পাইলট, এয়ার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনকারী, জাহাজের ক্যাপ্টেন, সামুদ্রিক স্টেশন চালনাকারী।
মোর্স কোড প্রধানত দুইটি উপাদান নিয়ে গঠিত।
** ‘ডট’ বা ‘ডিট’ (.)
**‘ডেশ’ বা ‘ ডাহ্’ (-)
নিচের চার্টের মাধ্যমে মোর্স কোডগুলি আমরা শিখতে পারব।

মোর্স কোডে দক্ষতা আনতে হলে প্রচুর চর্চার প্রয়োজন।
বাজারে যে সকল খেলনা ওয়াকি টকি পাওয়া যায়, ওইগুলিতে সিগন্যাল বাটন থাকে। যেটি দিয়ে মোর্স কোড খুব সহজেই আদান প্রদান করা যায়।
একটি অডিও ফাইল যুক্ত মোর্স কোড অডিও ফাইল করে দিচ্ছি। এখানে লিখাঃ MY NAME IS ZARIF RAFIUL HAQUE

Blogger templates

.
Recommended Post Slide Out For Blogger